বীরাপ্পনের সহচরদের প্রাণদণ্ডে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের
বীরাপ্পনের চার সহযোগীর প্রাণদণ্ডের আদেশে বুধবার পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দিল শীর্ষ আদালত। গত বুধবারই চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের চার সহচর জ্ঞানপ্রকাশম, সিমন, মীসেকর মাদাইয়া এবং বিলাভেন্দ্রনের প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি।
বীরাপ্পনের চার সহযোগীর প্রাণদণ্ডের আদেশে বুধবার পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দিল শীর্ষ আদালত। গত বুধবারই চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের চার সহচর জ্ঞানপ্রকাশম, সিমন, মীসেকর মাদাইয়া এবং বিলাভেন্দ্রনের প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি।
আইনজীবী তথা মানবাধিকার কর্মী শমিক নারায়ণের করা মামলায় চার অভিযুক্তের ফাঁসির আদেশ খারিজ করার আর্জি জানানো হয়। যুক্তি ছিল, ওই চার অভিযুক্তের আর্জিতে রাষ্ট্রপতির সিন্ধান্ত নিতে দেরি হওয়ায় তাঁদের প্রাণদণ্ডের আদেশ যাবজ্জীবনে পরিবর্তিত করার যুক্তি খাড়া করেন ঐ আইনজীবী।
চারজন অভিযুক্ত- জ্ঞানপ্রকাশম, সিমন, মীসেকর মাদাইয়া এবং বিলাভেন্দ্রনকে ২০০৪ সালের জানুয়ারি মাসে ফাঁসির আদেশ শোনায় সুপ্রিম কোর্ট। ১৯৯৩ সালে কর্ণাটক সীমান্তে যে ল্যান্ডমাইন্ড বিস্ফোরণ হয়, তাতে প্রাণ হারান ২১ জন পুলিসকর্মী। ওই ঘটনায় মাস্টার মাইন্ড ছিলেন এই চার কুখ্যাত দুষ্কৃতী।
গত বুধবার তাঁদের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করেন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি। কুখ্যাত চন্দন দস্যু বীরাপ্পনের ধৃত চার সহচরই এখন কর্ণাটকের বেলগাম জেলে আটক রয়েছেন। এর আগে ২০০১-এ মাইসোরের টাডা আদালত ওই চারজনের যাবজ্জীবনের নির্দেশ দেয়। পরে শীর্ষ আদালত সে নির্দেশকে প্রাণদণ্ডে পরিবর্তিত করে।