তেঁতুল জলে 'টয়লেট ক্লিনার' মিশিয়ে জেলে ফুচকা বিক্রেতা

ফুচকা হইতে সাবধান! সতর্কবার্তাটা জারি করতেই হচ্ছে কারণ ফুচকা প্রেম চিরকালই জাতী-ধর্ম-বর্ণ-বয়সের বেড়া ভেঙে সর্বত্র পরিব্যাপ্ত। আর সেই ফুচকার তেঁতুল জলেই যদি 'টয়লেট ক্লিনার' মেশানো হয়, তাহলে সাবধান তো হতেই হবে। হ্যাঁ, এমনটাই অভিযোগ আমেদাবাদের লাল দরওয়াজা এলাকার ফুচকা বিক্রেতা চেতন মারভাদির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ফুচকা বিক্রেতাকে শনিবার এই অভিযোগের ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত করেছে আমেদাবাদের বিশেষ আদালত।

Updated By: Feb 7, 2017, 02:18 PM IST
তেঁতুল জলে 'টয়লেট ক্লিনার' মিশিয়ে জেলে ফুচকা বিক্রেতা

ওয়েব ডেস্ক: ফুচকা হইতে সাবধান! সতর্কবার্তাটা জারি করতেই হচ্ছে কারণ ফুচকা প্রেম চিরকালই জাতী-ধর্ম-বর্ণ-বয়সের বেড়া ভেঙে সর্বত্র পরিব্যাপ্ত। আর সেই ফুচকার তেঁতুল জলেই যদি 'টয়লেট ক্লিনার' মেশানো হয়, তাহলে সাবধান তো হতেই হবে। হ্যাঁ, এমনটাই অভিযোগ আমেদাবাদের লাল দরওয়াজা এলাকার ফুচকা বিক্রেতা চেতন মারভাদির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত ফুচকা বিক্রেতাকে শনিবার এই অভিযোগের ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত করেছে আমেদাবাদের বিশেষ আদালত।

স্থানীয় মানুষের দাবি, ফুচকায় অতিরিক্ত স্বাদ আনতে গিয়ে তেঁতুল জলের মধ্যে 'টয়লেট ক্লিনার' মেশাতেন ওই ফুচকা বিক্রেতা। ২০০৯ সালে অভিযোগটি জমা পড়তেই নড়েচড়ে বসে স্থানীয় পুর প্রশাসন। তারা ফুচকার নমুনা সংগ্র করে এবাং তা পরীক্ষাগারে পাঠায়। সেই রিপোর্টেও অভিযোগের সত্যতা মেলে। দেখা যায় তেঁতুল জলের মধ্যে রয়েছে অক্সালিক অ্যাসিড (এই অ্যাসিড টয়লেট পরিস্কারের জন্য ব্যবহৃত হয়)। আর তারপরেই পুর প্রশাসনের তরফ থেকে ওই ফুচকার দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন- হজমের সমস্যায় খান খেজুর গুড়

অভিযোগকারীদের আরও দাবি, চেতন মারভাদির ফুচকার দোকানের পাশের রাস্তাও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে 'টয়লেট ক্লিনার' মিশ্রিত টক জলের প্রভাবে। অবশেষে সাত বছরের আইনি প্রক্রিয়ার পর গত শনিবার সাত মাসের জেল হয়েছে চেতন মারভাদির। তবে উচ্চতর আদালতে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে সাজাপ্রাপ্তের।

আরও পড়ুন- সেক্সের সহজ পাঠ এবার 'পর্নশালা'তেই!

.