উত্তরাখণ্ডে সরকার গড়তে `ফটো ফিনিশ`-এর লড়াই
গত বারের বিধানসভা ভোটেও কোনও দলকে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেয়নি উত্তরাখণ্ড। হিমালয় ঘেরা পাহাড়ি রাজ্যের অধিবাসীরা এবারও সেই ধারা বজায় রাখতে চলেছেন। ৭০ আসন বিশিষ্ট উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় প্রধান যুযুধান দুই প্রতিপক্ষ- বিজেপি এবং কংগ্রেস কোনও দলই সরকার গড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ম্যাজিক ফিগার ৩৬-এ পৌঁছতে পারছে না।
গত বারের বিধানসভা ভোটেও কোনও দলকে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেয়নি উত্তরাখণ্ড। হিমালয় ঘেরা পাহাড়ি রাজ্যের অধিবাসীরা এবারও সেই ধারা বজায় রাখতে চলেছেন। ৭০ আসন বিশিষ্ট উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় প্রধান যুযুধান দুই প্রতিপক্ষ- বিজেপি এবং কংগ্রেস কোনও দলই সরকার গড়ার জন্য প্রয়োজনীয় ম্যাজিক ফিগার ৩৬-এ পৌঁছতে পারছে না। ফলে নির্ণায়ক ভূমিকায় আসতে চলেছেন বিএসপি, উত্তরাখণ্ড ক্রান্তি দল এবং নির্দল বিধায়করা।
২০০৭ সালের বিধানসভা ভোটে রাজ্যে বিজেপি ৩৪ এবং কংগ্রেস ২১টি কেন্দ্রে জিতেছিল। বিএসপি ৮, উত্তরাখণ্ড ক্রান্তি দল ৩ এবং নির্দল প্রার্থীরা ৩টি আসনে জয়ী হয়েছিলেন। পরে উত্তরাখণ্ড ক্রান্তি দল এবং নির্দলদের সমর্থনে সরকার গড়ে বিজেপি। এবারের ভোটে প্রায় সমসংখ্যক আসনে জয়ী হতে চলেছে কংগ্রেস ও বিজেপি। দু'দলের ভাগ্যেই জুটতে পারে ৩০টি' কাছাকাছি আসন। বিএসপি ৫ এবং নির্দল ও অন্যান্যদের দখলে যেতে পারে ৫টি কেন্দ্র।
এই পরিস্থিতিতে ইতিমধ্যেই ঘোড়া কোনাবেচার দৌড় শুরু হয়েছে গাড়োয়াল-কুমায়ুনের মুলুকে। রাজ্য বিজেপির তরফে ইতিমধ্যেই বিএসপি'র সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গঠনের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, রাজ্য বিজেপি'র দুই হেভিওয়েট নেতা, মুখ্যমন্ত্রী ভুবনচন্দ্র খাণ্ডুরি কোটদ্বার এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক দইওয়ালা কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে রুদ্রপ্রয়াগ কেন্দ্রে এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের হরক সিং রাওয়াত।