ফোনে 'প্যানিক' বাটন টিপলেই পৌঁছে যাবে নিরাপত্তা
নগর থেকে শহর, গ্রাম থেকে রাজধানীর রাজপথ প্রতিনিয়ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন মহিলারা। নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না সামাজিক ব্যাধি ধর্ষণ ,খুন, শ্লীলতাহানির মতো ঘটনা। সকালে একা যে মেয়ে কাজে বেরোচ্ছেন তাঁর ঘরে না ফেরা পর্যন্ত বিপদের আশঙ্কা তাড়া করে বেড়ায় তাঁর বাড়ির লোকেদের।
ওয়েব ডেস্ক: নগর থেকে শহর, গ্রাম থেকে রাজধানীর রাজপথ প্রতিনিয়ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন মহিলারা। নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না সামাজিক ব্যাধি ধর্ষণ ,খুন, শ্লীলতাহানির মতো ঘটনা। সকালে একা যে মেয়ে কাজে বেরোচ্ছেন তাঁর ঘরে না ফেরা পর্যন্ত বিপদের আশঙ্কা তাড়া করে বেড়ায় তাঁর বাড়ির লোকেদের। তাই মহিলাদের নিরাপত্তাকে আর একটু 'স্মার্ট' করতে নতুন উদ্যোগ নিল কেন্দ্রীয় সরকার। এবার ফোন থেকে একটি বাটন টিপলেই মিলবে নিরাপত্তা।
তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ জানান যে, ১ জানুয়ারি ২০১৭ থেকে ভারতে যেসব ফোন বিক্রি হবে তার সবগুলোয় থাকতে হবে 'প্যানিক' বাটন। অনেক সময় দেখা যায় মহিলারা বিপদে পড়লে ১০০ ডায়াল করে জানানোর মতো পরিস্থিতি থাকে না। তাই এই নতুন উদ্যোগ। কোনও মহিলা বিপদে পড়লে যদি 'প্যানিক' বাটন টেপেন তবে সঙ্গে সঙ্গে সেই সংকেত পৌঁছে যাবে পুলিসের কাছে। শুধু এটাই নয়, ১ জানুয়ারি ২০১৮ থেকে সব ফোনে আবশ্যিক করতে হবে ইনবিল্ড জিপিএস। যাতে সহজেই ট্র্যাক করা যায় ব্যবহারকারীর লোকেশন। কোয়ার্টি ফোনের ক্ষেত্রে ৫ ও ৭ নম্বর কি-তে থাকবে প্যানিক ও জিপিএস বাটন। অন্যদিকে, স্মার্টফোনে থাকবে আলাদা একটি 'এমার্জেন্সি' বাটন। নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী মানেকা গান্ধী জানিয়ে দিয়েছেন, ১ জানুয়ারি ২০১৭ থেকে ভারতের বাজারে 'প্যানিক' বাটন ছাড়া কোনও ফোন বিক্রি হবে না। একইরকম ভাবে ১ জানুয়ারি, ২০১৮ থেকে ভারতের সব ফোনে থাকতে হবে ইনবিল্ড জিপিএস।