ফের কি নোটবাতিলের ‌যন্ত্রণা! কেন্দ্রকে তীব্র কটাক্ষ মমতার

মঙ্গলবার দেশের একাধিক রাজ্যে এটিএম থেকে টাকা উধাও হয়ে ‌যায়। মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, রাজস্থান, কর্ণাটক, বিহার ও গুজরাট সহ দেশের একাধিক রাজ্যে অধিকাংশ এটিএম-এ টাকা শেষ হয়ে ‌যায়

Updated By: Apr 17, 2018, 03:41 PM IST
ফের কি নোটবাতিলের ‌যন্ত্রণা! কেন্দ্রকে তীব্র কটাক্ষ মমতার

নিজস্ব প্রতিবেদন: দেশের দশ রাজ্যে এটিএম-এ নোটের হাহাকার নিয়ে কেন্দ্রকে নিশানা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অর্থমন্ত্রী আশ্বাস দিলেও এখনও সমস্যা সেই তিমিরেই।
নোট বাতিলের কথা মনে করিয়ে দিয়ে এদিন মমতার ট্যুইট, ‘অধিকাংশ রাজ্যে এটিএম-এ টাকা নেই। বড় নোটও হাওয়া। নোট বাতিলের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। দেশে কি আর্থিক জরুরি অবস্থা চলছে?’  প্রসঙ্গত পশ্চিমবঙ্গে এই অবস্থার সৃষ্টি না হলেও কলকাতায় কয়েকটি এটিএম-এ আজ টাকা মেলেনি।

Seeing reports of ATMs running out of cash in several States. Big notes missing. Reminder of #DeMonetisation days. Is there a Financial Emergency going on in the country? #CashCrunch #CashlessATMs

আরও পড়ুন-এটিএম-এ টাকার আকাল দেশের একাধিক রাজ্যে, হয়রানির শিকার সাধারণ মানুষ

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার দেশের একাধিক রাজ্যে এটিএম থেকে টাকা উধাও হয়ে ‌যায়। মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি, রাজস্থান, কর্ণাটক, বিহার ও গুজরাট সহ দেশের একাধিক রাজ্যে অধিকাংশ এটিএম-এ টাকা শেষ হয়ে ‌যায়। কোথাও কোথাও বড় নোট মিললেও বেশিরভাগ এটিম থেকে খালি হাতে ফিরেছেন মানুষজন।
 
টাকার এই আকাল নিয়ে বাধ্য হয়েই মুখ খুলেছেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘দেশে নগদের পরিমাণ খতিয়ে দেখছি। মোটামুটি দেশে জোগান ঠিকই রয়েছে। ব্যাঙ্কেও সরবারহ রয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি রাজ্যে হঠাৎ টাকার জোগান বেশি হয়ে ‌যাওয়ায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।’

Have reviewed the currency situation in the country. Over all there is more than adequate currency in circulation and also available with the Banks. The temporary shortage caused by ‘sudden and unusual increase’ in some areas is being tackled quickly.

আরও পড়ুন-পঞ্চায়েত জটে থমকে উন্নয়ন, ক্ষোভ উগরে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

এদিন টাকার জোগান নিয়ে প্রথম আসরে নামেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এস পি শুক্ল। ট্যুইটারে তিনি লেখেন, ‘দেশে এই মুহূর্তে ১ লক্ষ ২৫ হাজার কোটি টাকার জোগান রয়েছে। কয়েকটি রাজ্যে টাকার জোগান কম রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে দিন তিনেক সময় লাগবে।’

 

.