নয় মাস বাদে সুদের হার কমার সম্ভবনা, কমল রেপো রেট
টানা ৯ মাস পর স্বল্পমেয়াদী ঋণের হার (রেপো রেট) ০.২৫ শতাংশ কমিয়ে ৭.৭৫ শতাংশ করা হল। মঙ্গলবার ঋণনীতির পর্যালোচনার পর এ কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের গভর্নর ডি সুব্বারাও। স্বাভাবিক ভাবেই, রেপো রেটের ১০০ বেসিস পয়েন্ট নিচে ধার্য হওয়ায় রিজার্ভ রেপো রেট হল ৬.৭৫। এর ফলে ঋণ আরও সহজলভ্য হতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। মুদ্রাস্ফীতির মোকাবিলায় ২০১২-র এপ্রিল থেকে রেপো রেট অপরিবর্তিত রেখেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
টানা ৯ মাস পর স্বল্পমেয়াদী ঋণের হার (রেপো রেট) ০.২৫ শতাংশ কমিয়ে ৭.৭৫ শতাংশ করা হল। মঙ্গলবার ঋণনীতির পর্যালোচনার পর এ কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের গভর্নর ডি সুব্বারাও। স্বাভাবিক ভাবেই, রেপো রেটের ১০০ বেসিস পয়েন্ট নিচে ধার্য হওয়ায় রিজার্ভ রেপো রেট হল ৬.৭৫। এর ফলে ঋণ আরও সহজলভ্য হতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। মুদ্রাস্ফীতির মোকাবিলায় ২০১২-র এপ্রিল থেকে রেপো রেট অপরিবর্তিত রেখেছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
শুধু রেপো রেটই নয়, ক্যাশ রিজার্ভ রেশিও বা সিআরআরও ০.২৫ শতাংশ কমিয়ে ৪ শতাংশে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এর ফলে দেশের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় টাকার যোগান ১৮০০ কোটি টাকা বাড়বে বলেও জানিয়েছেন সুব্বারাও। রেপো রেট কমিয়ে ঋণ নেওয়ার পথকেই সুগম করা হল বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক মহল। পাশাপাশি, ব্যাঙ্কগুলির কাছে পর্যাপ্ত ঋণযোগ্য টাকা মজুত রাখার জন্যই সিআরআর (ব্যাঙ্কগুলিকে যে পরিমাণ টাকা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কাছে গচ্ছিত রাখতে হয়) কমানো হল বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
এ দিন সুব্বারাও বলেন, "মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসার ফলে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির জন্য সুদের হারের যথাযথ পরিবেশ প্রদান করার আর্থিক নীতি গ্রহণ করা হয়েছে।" এর ফলে বিনিয়োগকারিরা উৎসাহিত হবে বলেও মনে করেন তিনি।
এর আগে ২০১২-র এপ্রিলে শেষ বার রেপো রেট কমায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। তার পর থেকেই ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে নিম্নমুখী সুদের হারে লাগাম টানেন সুব্বারাও।