দক্ষিণে 'তৃণমূলের প্রতীক ফুলকপি'

চুপ চাপ ফুলে ছাপ, এই তো ছিল ২০১১-তে বাংলার রায়। এই ফুল যে সে ফুল নয়, জোড়াফুল। তৃণমূল মানে জোড়াফুল, কবিতা থেকে স্লোগান জোড়াফুলের আইডেন্টিটিই তৃণমূল তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতীক। এই তো বঙ্গের ভোটেও দিদি থেকে পার্টির দাদারা, কেউ শাড়িতে তো কেউ পাঞ্জাবীর বুক পকেটে জোড়াফুল চিপকেই রাজ্য দাপিয়েছেন। ভারতের পশ্চিমপ্রান্ত পশ্চিমবঙ্গ থেকেই জোড়াফুলের জোয়ার দেখেছে গোটা বিশ্ব। দিদিমণি চেয়েছিলেন এই পরিচিতিই ছড়িয়ে পড়ুক গোটা ভারতে। তাই এবার দক্ষিণেও জোড়াফুল ফোটাতে মরিয়া ছিলেন তৃণমূল সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেইমত তোড়জোড়ও শুরু করে দিয়েছিল তৃণমূল।

Updated By: May 10, 2016, 03:58 PM IST
দক্ষিণে 'তৃণমূলের প্রতীক ফুলকপি'

ওয়েব ডেস্ক: চুপ চাপ ফুলে ছাপ, এই তো ছিল ২০১১-তে বাংলার রায়। এই ফুল যে সে ফুল নয়, জোড়াফুল। তৃণমূল মানে জোড়াফুল, কবিতা থেকে স্লোগান জোড়াফুলের আইডেন্টিটিই তৃণমূল তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতীক। এই তো বঙ্গের ভোটেও দিদি থেকে পার্টির দাদারা, কেউ শাড়িতে তো কেউ পাঞ্জাবীর বুক পকেটে জোড়াফুল চিপকেই রাজ্য দাপিয়েছেন। ভারতের পশ্চিমপ্রান্ত পশ্চিমবঙ্গ থেকেই জোড়াফুলের জোয়ার দেখেছে গোটা বিশ্ব। দিদিমণি চেয়েছিলেন এই পরিচিতিই ছড়িয়ে পড়ুক গোটা ভারতে। তাই এবার দক্ষিণেও জোড়াফুল ফোটাতে মরিয়া ছিলেন তৃণমূল সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেইমত তোড়জোড়ও শুরু করে দিয়েছিল তৃণমূল। জোড়াফুলের প্রতীকে ফেস্টুন, ব্যানার, হোর্ডিংয়ে ঢেকে দেওয়া হবে কেরল, এমনটাই ভেবেছিলেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় নেতৃত্ব ডেড়েক ও'ব্রায়েন থেকে মুকুল রায়। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। কিন্তু আইনি জটে ভেস্তে যায় পরিকল্পনা। তৃণমূল লড়তে পারবে ঠিকই কিন্তু আপত্তি প্রতীক নিয়ে। কেরলে জোড়াফুল পাচ্ছে না তৃণমূল। বদলে ফুলকপি, আংটি, টেলিফোন চিহ্ন নিয়ে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে হবে তৃণমূল কংগ্রেসকে।

এই ঘটনায় বেজায় চটে তৃণমূল কংগ্রেসের কেরল পার্টি। 'প্রেস্টিজ'-এ লেগেছে বঙ্গ তৃণমূলেরও। সূত্রের খবর সরাসরি তৃণমূল না হয়ে পার্টি কেরলে তৃণমূল সমর্থিত নির্দল হয়েই ১২৪ আসনে লড়তে চায়। মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় সঠিক আইনি পক্রিয়া না মেনে মনোনয়ন জমা দেওয়াতেই এই বিপত্তি, আর তা থেকেই অশান্তি।     

.