আইনে সিব্বল, রেল যোশীর হাতে
কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রকের দ্বায়িত্ব পাচ্ছেন বর্ষিয়ান কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বল। রেলমন্ত্রকের অতিরিক্ত দ্বায়িত্বভার দেওয়া হচ্ছে সি পি যোশীকে। অশ্বিনী কুমারে পদত্যাগের পর আইনের মতো গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রকের দ্বায়িত্ব সিব্বলের মতো পাকা হাতেই তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কংগ্রেস। সেই সঙ্গে পবন বনসলের জায়গায় যোশীকে বসিয়ে আপাতত কাজ চালানোর ব্যবস্থা করছে কেন্দ্র। এমনটাই মত রাজনৈতিক মহলের। আগামী সপ্তাহেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল। তাঁর আগে পর্যন্ত অস্থায়ী ভাবে মন্ত্রক সামলাবেন দু`জন। গতকাল রাতেই প্রধানমন্ত্রীকে ইস্তফা দিয়েছেন অশ্বিনী কুমার ও পবন বনসল।
কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রকের দায়িত্ব পাচ্ছেন বর্ষীয়াণ কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বল। রেলমন্ত্রকের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেওয়া হচ্ছে সি পি যোশীকে। অশ্বিনী কুমারের পদত্যাগের পর আইনের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্ব সিব্বলের মতো অভিজ্ঞ হাতেই তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কংগ্রেস। সেই সঙ্গে পবন বনসলের জায়গায় যোশীকে বসিয়ে আপাতত কাজ চালানোর ব্যবস্থা করছে কেন্দ্র। এমনটাই মত রাজনৈতিক মহলের। আগামী সপ্তাহেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল। তার আগে পর্যন্ত অস্থায়ী ভাবে মন্ত্রক সামলাবেন দু'জন। গতকাল রাতেই প্রধানমন্ত্রীকে ইস্তফা দিয়েছেন অশ্বিনী কুমার ও পবন বনসল।
শুক্রবার সন্ধেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছিলেন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ৭ রেস কোর্স রোডে পৌঁছন রেলমন্ত্রী পবন বনসল ও কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অশ্বিনী কুমার। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে বেড়িয়ে আসার পথেই ইশারায় বনসল বুঝিয়ে দেন, মন্ত্রিত্ব খুইয়েছেন তিনি। পরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, "হ্যাঁ, আমি ইস্তাফা দিয়েছি।" কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন অশ্বিনী কুমারও। তবে দুই মন্ত্রীর ইস্তফা নিয়ে সরকারি ভাবে এখনও কেউই মুখ খোলেননি।
বিরোধীদের একটানা চাপের মুখেও ক্যাবিনেটের দুই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর পাশেই ছিল সরকার। কিন্তু সোনিয়া গান্ধী কখনই দলের ভাবমূর্তির সঙ্গে আপোষ করতে চাননি। ফলেই কোপ পড়ল পবন-অশ্বিনীর মন্ত্রকে। এমনই ব্যাখ্যা রাজনৈতিক মহলের।