মুম্বইয়ে জোড়া খুনের তদন্তে নেমে এখন রাজভর নামে এক ব্যক্তিকে খুঁজছে পুলিস
মুম্বইয়ে জোড়া খুনের তদন্তে নেমে এখন রাজভর নামে এক ব্যক্তিকে খুঁজছে পুলিস। তার খোঁজে উত্তরপ্রদেশ গিয়েছে মুম্বই পুলিসের একটি দল। ঘটনার দিন রাজভর শিল্পী হেমা উপাধ্যায়কে ডেকে পাঠান বলে জানতে পেরেছে পুলিস। ইতিমধ্যেই তিন সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়েছে। গতকালই নর্দমার পাশ থেকে শিল্পী হেমা উপাধ্যায়ের বাক্সবন্দি দেহ উদ্ধার করে পুলিস। একই সঙ্গে উদ্ধার হেমার আইনজীবী হরিশ ভাম্বানির দেহ। মুম্বইয়ের কান্ডিভ্যালিতে বাক্সের মধ্যে অর্ধনগ্ন অবস্থায় প্লাস্টিক মোড়া ছিল হেমা ও তাঁর আইনজীবীর দেহ।
ওয়েব ডেস্ক: মুম্বইয়ে জোড়া খুনের তদন্তে নেমে এখন রাজভর নামে এক ব্যক্তিকে খুঁজছে পুলিস। তার খোঁজে উত্তরপ্রদেশ গিয়েছে মুম্বই পুলিসের একটি দল। ঘটনার দিন রাজভর শিল্পী হেমা উপাধ্যায়কে ডেকে পাঠান বলে জানতে পেরেছে পুলিস। ইতিমধ্যেই তিন সন্দেহভাজনকে আটক করা হয়েছে। গতকালই নর্দমার পাশ থেকে শিল্পী হেমা উপাধ্যায়ের বাক্সবন্দি দেহ উদ্ধার করে পুলিস। একই সঙ্গে উদ্ধার হেমার আইনজীবী হরিশ ভাম্বানির দেহ। মুম্বইয়ের কান্ডিভ্যালিতে বাক্সের মধ্যে অর্ধনগ্ন অবস্থায় প্লাস্টিক মোড়া ছিল হেমা ও তাঁর আইনজীবীর দেহ।
গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন দুজন। বছর দুয়েক আগে প্রাক্তন স্বামী চিন্তন উপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে হেনস্থার মামলা করেন হেমা। হেমার পক্ষে আদালতে মামলাটি লড়ছিলেন আইনজীবী হরিশ। দুহাজার দশে চিন্তন ও হেমা বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করেন। দুহাজার তেরো সালে হেমা অভিযোগ করেন, মুম্বইয়ের আবাসনে তাঁর ঘরের দেওয়ালে অশ্লীল ছবি এঁকেছেন চিন্তন। হেমার দেহ উদ্ধারের পর তাঁর স্বামীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এ ঘটনার খুনের মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।