পেট্রোল বিলের ভার লাঘবে বায়ো জ্বালানির গাড়ি উত্পাদনে জোর গডকড়ির
আকাশ ছুঁয়েছে পেট্রোল-ডিজেলের দর। সাধারণ মানুষের খরচ বাঁচাতে প্রাকৃতিক জ্বালানির গাড়ির প্রচলনে উত্সাহ দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় পরিবহণমন্ত্রী নিতিন গডকড়ি। বায়ো-জ্বালানির গাড়িতে বাজেটে ছাড়ও ঘোষণা করতে পারেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। বৃহস্পতিবারই বায়ো জ্বালানির উপরে জিএসটি হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে করা হয়েছে ১২ শতাংশ।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আকাশ ছুঁয়েছে পেট্রোল-ডিজেলের দর। সাধারণ মানুষের খরচ বাঁচাতে প্রাকৃতিক জ্বালানির গাড়ির প্রচলনে উত্সাহ দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় পরিবহণমন্ত্রী নিতিন গডকড়ি। বায়ো-জ্বালানির গাড়িতে বাজেটে ছাড়ও ঘোষণা করতে পারেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। বৃহস্পতিবারই বায়ো জ্বালানির উপরে জিএসটি হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে করা হয়েছে ১২ শতাংশ।
বিদেশ থেকে তেল আমদানি করতে সরকারের খরচ হয় বছরে ৭ লক্ষ কোটি টাকা। বায়ো জ্বালানি ব্যবহার করলে এই খরচ কমতে পারে বলে মনে করেন নিতিন গডকড়ি। সেজন্য বায়ো জ্বালানির গাড়ির উত্পাদনে জোর দিচ্ছে কেন্দ্রীয় পরিবহণমন্ত্রক।
আরও পড়ুন- মহারাষ্ট্রের জেলা পরিষদে বিজেপি-কংগ্রেস জোট, রিপোর্ট চাইলেন রাহুল
নিতিন গডকড়ির কথায়,'' এনিয়ে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা নেই। বিষয়টির গুরুত্ব বুঝতে পারছে গাড়ি উত্পাদনকারী সংস্থাগুলি। বায়ো জ্বালানির গাড়িই ভবিষ্যত্। সেদিকে তাদের নজর দিতেই হবে।''
আরও পড়ুন- পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে দেশকে বলীয়ান করতে মোদীর দরকার ১২৫ বিলিয়ন ডলার
ভারতে সর্বাধিক ট্রাক্টর বিক্রেতা মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার ম্যানেজিং ডিরেকর পবন গোয়েঙ্কা জানান, ২০৩০ সালের আগেই গাড়িশিল্পে পরিবর্তন শুরু হয়ে যাবে। শীঘ্রই বায়ো জ্বালানির অনেক গাড়ি রাস্তায় দেখা যাবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রাজিলে এমন গাড়ি তৈরি হচ্ছে যা পেট্রোল বা ডিজেল ও বায়ো জ্বালানি চলতে সক্ষম।