এটা জানলে আপনি আর ব্রাশ দিয়ে দাঁত মাজবেন না!
চিনের মানুষ দাঁত মাজেন না, এই তথ্য আজই প্রথম জানলেন, এমনটা নিশ্চয়ই নয়। মাজনের বদলে তাঁরা ব্যবহার করেন একধরনের মাউথ ফ্রেশনার। তবে এমন এক তথ্য, যা শুনলে আপনিও হয়ত আর দাঁত মাজবেন না, অন্তত ব্রাশ দিয়ে তো নয়ই! টুথ ব্রাশের ব্রাশ নাকি তৈরি হয় শূকরের ঘাড়ের সূক্ষ্ম লোম দিয়ে।
ওয়েব ডেস্ক: চিনের মানুষ দাঁত মাজেন না, এই তথ্য আজই প্রথম জানলেন, এমনটা নিশ্চয়ই নয়। মাজনের বদলে তাঁরা ব্যবহার করেন একধরনের মাউথ ফ্রেশনার। তবে এমন এক তথ্য, যা শুনলে আপনিও হয়ত আর দাঁত মাজবেন না, অন্তত ব্রাশ দিয়ে তো নয়ই! টুথ ব্রাশের ব্রাশ নাকি তৈরি হয় শূকরের ঘাড়ের সূক্ষ্ম লোম দিয়ে।
ভয়ের কিছু নেই, গা ঘিন ঘিনও করার কিছু নেই, কারণ, এখন এমনটা হয় না। টুথ ব্রাশ তৈরির প্রথম অধ্যায়ে হলেও এখন আধুনিক টুথ ব্রাশের ভাবনাগুলো একেবারেই আলাদা। তবে ব্রাশের বিবর্তনে শূকরের পর স্থান পেয়েছে ঘোড়ার লোম। আরও পরে পাখির পালকও এই বিবর্তিত ধারায় আসে। আর ব্রাশের হাতল হিসেবে ব্যবহৃত হত হাড় কিংবা বাঁশ। এরপর ব্রাশ তৈরিতে ব্যবহার করা হয় নাইলন। মৌলিক গঠন এক থাকলেও ব্রাশের বিবর্তন হয়েছে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়েই।
এখন আর শূকর, ঘোড়ার লোম কিংবা পাখির পালক দিয়ে টুথ ব্রাশ বানানো হয় না ঠিকই, তবে ব্রাশের জন্মের কথা ভাবলে, টূথ ব্রাশের থেকে নিম দাঁতনকেই দাঁত মাজার জন্য ব্যবহার করার অপশনকে বেশি পছন্দ হয়, তাই নয় কি?