'কাঁকড়া' দেবীর আরাধনা

কথায় আছে বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পার্বণ। বৈশাখে হালখাতা দিয়ে শুরু বাঙালির পার্বণ। শেষ খুজে পাওয়া বড়ই দুষ্কর। বাঙালি এবার কাঁকড়ার আরাধনায় । টিকাটিপ্পনির কথা নয়। বাঙালি কাঁকড়া দিয়ে জমিয়ে ভুরিভজ করে বলেই জানা যেত। সেই বাঙালি দেবীর আদলে কাঁকড়া  আরাধনা করছে।  রীতিমত ঢাকঢোল বাজিয়ে, মেলা বসিয়ে কাঁকড়া পুজো হচ্ছে সুন্দরবনে। প্রতিবছরই হয়। ৭ দিন ধরে মেলা চলে নামখানার শিবনগরে। একসময় এই এলাকায় মানুষের বসবাস ছিল না। ১৯৭৭ নাগাদ জঙ্গল কেটে মানুষের বাস শুরু।  জীবিকা বড় কষ্টের।  প্রায় সেই সময় থেকেই কাঁকড়া পুজোর শুরু।  পুজোয় একসঙ্গে ৩২  উনোন  জ্বালিয়ে রান্না হয়।  কাঁকড়া দেবীর নৈবেদ্যে কাঁকড়া ও ডিম ভাজা। প্রসাদ পাত পেড়ে বসে খায় গ্রামের সবাই।

Updated By: Mar 17, 2015, 12:19 PM IST
'কাঁকড়া' দেবীর আরাধনা

ওয়েব ডেস্ক: কথায় আছে বাঙালির ১২ মাসে ১৩ পাবন। বৈশাখে হালখাতা দিয়ে শুরু বাঙালির পাবন। শেষ খুজে পাওয়া বড়ই দুষ্কর। বাঙালি এবার কাঁকড়ার আরাধনায় । টিকাটিপ্পনির কথা নয়। বাঙালি কাঁকড়া দিয়ে জমিয়ে ভুরিভজ করে বলেই জানা যেত। সেই বাঙালি দেবীর আদলে কাঁকড়া  আরাধনা করছে।  রীতিমত ঢাকঢোল বাজিয়ে, মেলা বসিয়ে কাঁকড়া পুজো হচ্ছে সুন্দরবনে। প্রতিবছরই হয়। ৭ দিন ধরে মেলা চলে নামখানার শিবনগরে। একসময় এই এলাকায় মানুষের বসবাস ছিল না। ১৯৭৭ নাগাদ জঙ্গল কেটে মানুষের বাস শুরু।  জীবিকা বড় কষ্টের।  প্রায় সেই সময় থেকেই কাঁকড়া পুজোর শুরু।  পুজোয় একসঙ্গে ৩২  উনোন  জ্বালিয়ে রান্না হয়।  কাঁকড়া দেবির নৈবেদ্যে কাঁকড়া ও ডিম ভাজা। প্রসাদ পাত পেড়ে বসে খায় গ্রামের সবাই।

 

.