বৃষ্টি নয়, পুজো মাটি হতে পারে বেহাল রাস্তায়
আবহাওয়া যেমনই থাক, এবার পুজোর আনন্দ মাটি করতে পারে শহরের রাস্তা। অন্তত তেমনটাই অভিযোগ পুজো উদ্যোক্তাদের। শারদোত্সবের প্রস্তুতি নিয়ে আজ পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন নগরপাল, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ, সিইএসই ও দমকল আধিকারিকরা। সব ছাপিয়ে বৈঠকের মূল ইস্যু হয়ে উঠেছিল রাস্তার বেহাল দশা।যদিও, মহালয়ার মধ্যেই রাস্তা সারাইয়ের কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দেন নগরপাল।
কলকাতা: আবহাওয়া যেমনই থাক, এবার পুজোর আনন্দ মাটি করতে পারে শহরের রাস্তা। অন্তত তেমনটাই অভিযোগ পুজো উদ্যোক্তাদের। শারদোত্সবের প্রস্তুতি নিয়ে আজ পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন নগরপাল, দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ, সিইএসই ও দমকল আধিকারিকরা। সব ছাপিয়ে বৈঠকের মূল ইস্যু হয়ে উঠেছিল রাস্তার বেহাল দশা।যদিও, মহালয়ার মধ্যেই রাস্তা সারাইয়ের কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দেন নগরপাল।
উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম। শহরের যেকোনও প্রান্তের রাস্তার কমবেশি এমনই করুণ দশা। বেহাল এই রাস্তাই এখন পুজো উদ্যোক্তাদেরও মাথাব্যাথার প্রধান কারণ। শনিবার পুজোর প্রস্তুতি নিয়ে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন কলকাতার নগরপাল সুরজিত কর পুরকায়স্থ। বৈঠকে হাজির ছিলেন দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ, সিইএসই, দমকল, পিডব্লিউডি ও পুরসভার উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। রাস্তার বেহাল দশার জন্য তাঁদের কতটা ভোগান্তি হচ্ছে বৈঠকে নগরপালকে সেকথা জানান পুজো উদ্যোক্তারা।
রাস্তার দুর্দশার কথা মেনে নিয়েছেন নগরপাল। তাঁর আশ্বাস মহালয়ার মধ্যেই সারাইয়ের কাজ শেষ হয়ে যাবে। পুজোর প্রস্তুতি কতটা এগোল উদ্যোক্তাদের কাছে তা জানতে চান নগরপাল। মণ্ডপ তৈরির ক্ষেত্রে হাইকোর্টের নিয়মবলী মেনে চলা হচ্ছে কিনা সেবিষয়েও খোঁজখবর নেন তিনি। এবার পুজো তিনদিনের। নবমী ও দশমী একদিনে পড়ায়, তিন ও চার তারিখ ভাসানের দিন ধার্য করা হয়েছে। এদিন পুজোর বোধন থেকে ভাসান ,পুরো নির্ঘণ্টই পুজো উদ্যোক্তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। পুজোর প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে সেপ্টেম্বরের কুড়ি তারিখ শহর পরিক্রমায় বেরোবেন নগরপাল।