হাসপাতালের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ আনলেন স্থানীয় বাসিন্দারা
আগুন লেগেছিল রাত তিনটে কুড়িতে। ধোঁয়া আর আগুনের শিখা দেখে ছুটে এসেছিলেন হাসপাতালের আশপাশের বাসিন্দারা। আগুন নেভানোর কাজে তাঁরাই ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু, এএমআরআই হাসপাতালের গেটেই আটকে দেওয়া হয় তাদের।
আগুন লেগেছিল রাত তিনটে কুড়িতে। ধোঁয়া আর আগুনের শিখা দেখে ছুটে এসেছিলেন হাসপাতালের আশপাশের বাসিন্দারা। আগুন নেভানোর কাজে তাঁরাই ঝাঁপিয়ে পড়তে চেয়েছিলেন। কিন্তু, এএমআরআই হাসপাতালের গেটেই আটকে দেওয়া হয় তাদের। আর তারই ফলশ্রুতি অগ্নিকাণ্ডে ৭৩ জনের মৃত্যু। অভিযোগ উঠেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও দমকলকে ঠিকসময়ে খবরই দেয়নি। ফলে, দমকল আসতেও অনেক দেরি হয়েছিল। দমকল যখন পৌঁছয়, ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল। বেসমেন্টে লাগা আগুনের ধোঁয়া গ্রাস করে নিয়েছিল প্রায় গোটা হাসপাতালকেই। শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে বহু রোগীর। তবু, ল্যাডার নিয়ে উদ্ধারের কাজে হাত লাগান দমকলকর্মীরা। হাসপাতালের কাচ ভেঙে ধোঁয়া বের করে দেওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়। কিন্তু, আগুন লাগার পরই স্থানীয় মানুষের সাহায্যে উদ্ধারের কাজ শুরু করলে হয়তো রক্ষা করা যেত বহু রোগীর প্রাণ।