রোগী ফেরানোর ঘটনাকে লঘু করতে আসরে চিকিত্সক সংগঠন
ফের রোগী ফেরানোর ঘটনায় এবার কাঠগোড়ায় দুটি সরকারি হাসপাতাল। বর্ধমানের বরাকরের প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা গৌতম গোস্বামী মূমুর্ষূ অবস্থায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে রেফার হয়ে বুধবার বিকেল সাড়ে তিনটেয় এসেছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালে।
ফের রোগী ফেরানোর ঘটনায় এবার কাঠগোড়ায় দুটি সরকারি হাসপাতাল। বর্ধমানের বরাকরের প্রত্যন্ত গ্রামের বাসিন্দা গৌতম গোস্বামী মূমুর্ষূ অবস্থায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে রেফার হয়ে বুধবার বিকেল সাড়ে তিনটেয় এসেছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালে। সেখান থেকে রেফার করা হয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। সেখান থেকে এসএসকেএম হয়ে আবার মেডিক্যাল কলেজ। শহরের দুটি হাসপাতালের দরজায় দরজায় ঘুরেই কেটে যায় ৩০ ঘণ্টারও বেশি সময়। কিন্তু চিকিত্সা শুরু হয়নি। অবশেষে আস্থা হারিয়ে বর্ধমানের বরাকরের বাসিন্দা গৌতম গোস্বামী ভর্তি হন সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালে।
মুমূর্ষু ওই রোগীর এই হেনস্তার ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে আসরে নেমেছে চিকিত্সক সংগঠন ও বিধানসভার স্বাস্থ্য বিষয়ক ষ্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান নির্মল মাঝি। চিকিত্সক সংগঠনের নেতা প্রদ্যোত্ সুরের বক্তব্য `গৌতমবাবুরা ঠিক জায়গায় যোগাযোগ করেন নি, তাই ভর্তি হতে পারেন নি`। প্রদ্যোত্ সুরের সুরে সুর মিলিয়ে উলুবেড়িয়া(উত্তর) কেন্দ্রের তৃণমূল বিধায়ক নির্মলবাবু জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে তো নয়ই, এমনকি ভর্তির দায়িত্বে যাঁরা থাকেন তাঁদের সঙ্গেও যোগাযোগ করেননি গৌতমবাবুরা। তবে সব জানার পর বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন নির্মল মাঝি।