পেনশন, সার্ভিস রেকর্ডের নথি সরানো হবে না মহাকরণ থেকে
পেনশন, সার্ভিস রেকর্ড সংক্রান্ত নথি সরানো হবে না মহাকরণ থেকে। সরানো হবে না লাইব্রেরি, মহাফেজ খানাও। আজ মহাকরণে একথা জানান মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র। সার্ভিস রেকর্ড, পেনশনের মত গুরুত্বপূর্ণ নথি হারিয়ে গেলে সমস্যা হবে ভেবে উদ্বেগে ছিলেন কর্মীদের একাংশ। মুখ্যসচিবের ঘোষণায় অনেকটাই স্বস্তি পেল সংশ্লিষ্ট মহল।
পেনশন, সার্ভিস রেকর্ড সংক্রান্ত নথি সরানো হবে না মহাকরণ থেকে। সরানো হবে না লাইব্রেরি, মহাফেজ খানাও। আজ মহাকরণে একথা জানান মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র। সার্ভিস রেকর্ড, পেনশনের মত গুরুত্বপূর্ণ নথি হারিয়ে গেলে সমস্যা হবে ভেবে উদ্বেগে ছিলেন কর্মীদের একাংশ। মুখ্যসচিবের ঘোষণায় অনেকটাই স্বস্তি পেল সংশ্লিষ্ট মহল।
সংস্কারের জন্য লালদিঘির পাড় থেকে হাওড়ার এইচআরবিসি ভবনে মহাকরণ সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা উদ্বেগ বাড়িয়েছিল সরকারি কর্মীদের। স্থানান্তরের সময় কর্মীদের পেনশন সংক্রান্ত নথি, সার্ভিস রেকর্ড হারিয়ে গেলে অসুবিধের কথা ভেবেই আশঙ্কায় ছিলেন কর্মীরা। শনিবার মুখ্যসচিবের ঘোষণায় স্বস্তি পেলেন তাঁরা।
বেসু এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে মহাকরণের সংস্কারের কাজ করবে পূর্ত দফতরই। আজ মহাকরণে একথা জানান মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র।
জানা গেছে, যতবেশি সম্ভব সবুজ করে সাজিয়ে তোলা হবে মহাকরণ। এবং তা হবে মহাকরণের ঐতিহ্য বজায় রেখেই। মহাকরণের ৩০টি দফতরের মধ্যে ১১টি দফতরের অস্থায়ী ঠিকানা হবে এইচআরবিসি ভবন। বাকি দফতরগুলি অন্যত্র সরানো হবে। সংস্কারের জন্য কমপক্ষে ছমাস থেকে একবছর সময় লাগবে বলে জানা গেছে।