গায়ে আগুন লেগে জ্বলছেন স্বামী, দেখেও চুপ রইলেন স্ত্রী, সত্যিই কী মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন দুজনে
মানিকতলায় প্রৌঢ়ের রহস্যমৃত্যু। স্বামীকে জ্বলতে দেখেও চুপ রইলেন স্ত্রী। শেষে দমকল এসে দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢোকে। প্রতিবেশীরা বলছেন, মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলেন দুজনেই। সত্যিই কী তাই? নাকি রয়েছে অন্য কোনও কাহিনী? কীভাবে আগুন লাগল প্রৌঢ়ের গায়ে, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিস। এজন্য নমুনা সংগ্রহ করেছেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা।
ওয়েব ডেস্ক: মানিকতলায় প্রৌঢ়ের রহস্যমৃত্যু। স্বামীকে জ্বলতে দেখেও চুপ রইলেন স্ত্রী। শেষে দমকল এসে দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢোকে। প্রতিবেশীরা বলছেন, মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলেন দুজনেই। সত্যিই কী তাই? নাকি রয়েছে অন্য কোনও কাহিনী? কীভাবে আগুন লাগল প্রৌঢ়ের গায়ে, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিস। এজন্য নমুনা সংগ্রহ করেছেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা।
গায়ে আগুন লেগে জ্বলছেন স্বামী। পাশের ঘরে চুপচাপ বসে রইলেন স্ত্রী। এমনই ঘটনার সাক্ষী রইল মানিকতলার সরকারি আবাসন। প্রতিবেশীদের দাবি, মৃত রঞ্জিত বরাট এবং তাঁর স্ত্রী সুতপার মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকত। চব্বিশ ঘণ্টাই মদ্যপ থাকতেন দুজনে।
আবাসনের অন্য বাসিন্দাদের দাবি মানসিক রোগী ছিলেন স্বামী স্ত্রী দুজনেই। বরাট দম্পতির নিত্যনতুন দুর্ব্যবহারে অতিষ্ঠ ছিলেন তাঁরা। মৃত রঞ্জিত বরাটের গাড়ি ঘিরেও দানা বাঁধছে রহস্য। গাড়িতে পুলিসের স্টিকার লাগানো। কিন্তু তিনি অবসরপ্রাপ্ত সিইএসসি আধিকারিক। এমনকি গাড়িতে রয়েছে পুলিসের হেলমেট, ওয়াকিটকি।
প্রশ্ন উঠছে, এসব দিয়ে কী করতেন বরাট দম্পতি? সত্যিই কী মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলেন দুজনে? কেন স্বামীকে পুড়তে দেখেও চিত্কার করলে না সুতপা বরাট?