সুব্রতর বিবৃতিতে নিষেধাজ্ঞা মুখ্যমন্ত্রীর
রাজ্যপাল নিয়ে মন্তব্যের জেরে ডানা ছাঁটা পড়ল সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের। সরকারের হয়ে বিবৃতি দিতে নিষেধ করা হল পঞ্চায়েতমন্ত্রী তথা তৃণমূলের শীর্ষ নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে। এরপর থেকে সরকারের তরফে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এমনই নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক সূত্রে জানা গিয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দলীয় ও সরকারি বিবৃতি দিতে পারবেন রাজ্যের অন্য মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও।
রাজ্যপাল নিয়ে মন্তব্যের জেরে ডানা ছাঁটা পড়ল সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের। সরকারের হয়ে বিবৃতি দিতে নিষেধ করা হল পঞ্চায়েতমন্ত্রী তথা তৃণমূলের শীর্ষ নেতা সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে। এরপর থেকে সরকারের তরফে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এমনই নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক সূত্রে জানা গিয়েছে, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দলীয় ও সরকারি বিবৃতি দিতে পারবেন রাজ্যের অন্য মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও।
রাজ্যে একের পর এক রাজনৈতিক সংঘর্ষের নিরিখে রাজ্যপাল বুধবার কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। রাজ্যপাল সুলভ মন্তব্য নয়, রাজ্যপালের মন্তব্য রাজনৈতিক। শুক্রবার মহাকরণে রাজ্যপাল এমকে নারায়াণনকে ঠিক এই ভাষাতেই বিঁধেছিলেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। তিনি আরও বলেন, "রাজ্যপালের বক্তব্য উসকানিমূলক।" গতপরশু রাজ্যপালের বক্তব্য নিয়ে শিল্পমন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন তোলার পর কাল সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের এই মন্তব্য নিয়ে সমালোচনা শুরু হয় রাজনৈতিক মহলে।
সুব্রতর করা মন্তব্যের জেরে যেভাবে সমালোচনা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে, তাতে বেশ খানিকটা কোন ঠাঁসা তৃণমূল কংগ্রেস। সেই কারণেই সুব্রত মুখার্জির ওপর দলীয় কোপ পড়ল বলে মনে করছে রাজনৈতিক শিবির।