রাজ্যপাল বললেন, বাক স্বাধীনতা অবাধ নয়, তার সীমা বেঁধে দিয়েছে সংবিধানই
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বিতর্কে মুখ খুললেন রাজ্যপাল। বললেন, বাক স্বাধীনতা অবাধ নয়। তার সীমা বেঁধে দিয়েছে সংবিধানই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্লোগানকাণ্ডের প্রেক্ষিতে রাজ্যপালের এই বক্তব্য যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকেই। যাদবপুরের মিছিলে কাশ্মীর, মনিপুর, আফজল গুরু কিংবা গিলানিকে নিয়ে যে ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়েছে, তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে তৈরি হয়েছে জোরালো বিতর্ক। একদলের বক্তব্য, বাক স্বাধীনতা থাকলে নিজের মত প্রকাশ্যে বলা যাবে না কেন? অন্যপক্ষের বক্তব্য, বাক স্বাধীনতা থাকলেই যা খুশি বলা যায় না। এই বিতর্কের মধ্যেই বুধবার তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করলেন রাজ্যপাল। জানিয়ে দিলেন বাক স্বাধীনতা কখনই চূড়ান্ত বা অবাধ হতে পারে না।
ওয়েব ডেস্ক: মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বিতর্কে মুখ খুললেন রাজ্যপাল। বললেন, বাক স্বাধীনতা অবাধ নয়। তার সীমা বেঁধে দিয়েছে সংবিধানই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্লোগানকাণ্ডের প্রেক্ষিতে রাজ্যপালের এই বক্তব্য যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকেই। যাদবপুরের মিছিলে কাশ্মীর, মনিপুর, আফজল গুরু কিংবা গিলানিকে নিয়ে যে ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়েছে, তার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে তৈরি হয়েছে জোরালো বিতর্ক। একদলের বক্তব্য, বাক স্বাধীনতা থাকলে নিজের মত প্রকাশ্যে বলা যাবে না কেন? অন্যপক্ষের বক্তব্য, বাক স্বাধীনতা থাকলেই যা খুশি বলা যায় না। এই বিতর্কের মধ্যেই বুধবার তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করলেন রাজ্যপাল। জানিয়ে দিলেন বাক স্বাধীনতা কখনই চূড়ান্ত বা অবাধ হতে পারে না।
বুধবার বণিকসভার অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল অভিযোগ করেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো রাজনীতির আখড়া হয়ে দাড়াচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শৃঙ্খলা বজায় রাখার পক্ষেও এদিন সওয়াল করেন রাজ্যপাল। যদিও সোমবারই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যেসব ছাত্রছাত্রীর শ্লোগান ঘিরে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় পুলিশে কোনও অভিযোগ জানানো হবে না। বরং তাদের বুঝিয়ে সমস্যার সমাধান করা হবে। বুধবার এই বক্তব্য রাজ্যপালকে লিখিত আকারে পাঠিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ফলে এখন এটাই দেখার, আলোচনার পথে সমাধান, নাকি আইনি ব্যবস্থা, ছাত্রছাত্রীদের বিরুদ্ধে কোন পথ বেছে নেন রাজ্যপাল।