বাংলার ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিচ্ছে সরকার

মাত্র কয়েক বছরেই স্কুল শিক্ষায় ব্যপক উন্নতি ঘটিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বাচ্চাদের স্কুলমুখী করতে তৈরি হয়েছে অনেক প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুল সংখ্যায় বাড়ায় বাচ্চারা আগের অনেক বেশি স্কুলে যেতে আগ্রহী হয়েছে। কারণ দূরত্ব তাদের স্কুল না যাওয়ার পিছনে একটা বড় কারণ হয়ে দাঁয়িয়েছিল। নতুন স্কুল তৈরি ছাড়াও বেশ কিছু আপার প্রাইমারি স্কুলকে মাধ্যমিক স্কুল এবং মিধ্যমিক স্কুলকে উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল করে দেওয়া হয়েছে।

Updated By: Feb 27, 2016, 05:43 PM IST
বাংলার ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিচ্ছে সরকার

ওয়েব ডেস্ক: মাত্র কয়েক বছরেই স্কুল শিক্ষায় ব্যপক উন্নতি ঘটিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। বাচ্চাদের স্কুলমুখী করতে তৈরি হয়েছে অনেক প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুল সংখ্যায় বাড়ায় বাচ্চারা আগের অনেক বেশি স্কুলে যেতে আগ্রহী হয়েছে। কারণ দূরত্ব তাদের স্কুল না যাওয়ার পিছনে একটা বড় কারণ হয়ে দাঁয়িয়েছিল। নতুন স্কুল তৈরি ছাড়াও বেশ কিছু আপার প্রাইমারি স্কুলকে মাধ্যমিক স্কুল এবং মিধ্যমিক স্কুলকে উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল করে দেওয়া হয়েছে।

পড়ুন মৃৎশিল্প আজ ফের মানুষের দরবারে

শুধু স্কুলের সংখ্যাই বাড়ানো হয়নি, বাড়ানো হয়েছে বিদ্যালয়গুলির শিক্ষার মানও। স্কুলের একঘেয়ে পড়াশোনাকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পাল্টানো হয়েছে পাঠক্রম। বদলানো হয়েছে পাঠ্য বইয়ের চেহারাও। প্রতি বছর ২ ফেব্রুয়ারী এইসব বই ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। সরকার এই দিনটিকে 'বই দিবস' বলে চিহ্নিত করেছে। ছাত্রদের স্কুলমুখী করতে মিড ডে মিলের মান উন্নত করা হয়েছে। বর্তমানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় সব ছাত্র-ছাত্রীরাই মিড ডে মিলের খাবার খায়। পড়াশোনা, খাওয়া দাওয়া ছাড়া শিশুদের পরিচ্ছন্নতার দিকেও নজর রাখছে সরকার। এ ব্যাপারে রাজ্য সরকারের একটি অভিনব উদ্যোগ হলো ' নির্মল বিদ্যালয় অভিযান'। এটি কেন্দ্র সরকারের 'ওয়াশ' প্রকল্পের অন্তর্গত। স্কুলগুলিকে পরিচ্ছন্নতার দিকে আগ্রহী করতে চালু করা হয়েছে 'জামিনী রায় পুরস্কার' । রাজ্যের তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও তিনটি উচ্চ বিদ্যালয়কে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

ছাত্র-ছাত্রীদের স্কু্লমুখী করতে সরকারের আরও একটি প্রয়াস হলো 'সবুজ সাথী' প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় নবম থেকে দ্বাদম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের সরকারে পক্ষ থেকে সাইকেল  বিতরণ করা হয়।

.