ভুয়ো রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের রমরমা বাজারে
বাজারে বিকোচ্ছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ অনুমোদিত মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। চড়া দাম দিলেই হাতে চলে আসবে ওই সব সার্টিফিকেট। ভুয়ো মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য এমনই সু্যোগ করে দিয়েছে বেশ কিছু অসাধু চক্র। আস্ত একটা রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। তাতে পুরোদস্তুর সই রয়েছে পরীক্ষা নিয়ামকের। অথচ লেখাই নেই ছাত্র বা ছাত্রীর নাম। যে কেউ পছন্দমতো কোনও ব্যক্তির নাম তাতে বসিয়ে নিতে পারে। আর তারপরই সেটা হয়ে যাবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আসল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট।
বাজারে বিকোচ্ছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ অনুমোদিত মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। চড়া দাম দিলেই হাতে চলে আসবে ওই সব সার্টিফিকেট। ভুয়ো মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য এমনই সু্যোগ করে দিয়েছে বেশ কিছু অসাধু চক্র।
আস্ত একটা রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। তাতে পুরোদস্তুর সই রয়েছে পরীক্ষা নিয়ামকের। অথচ লেখাই নেই ছাত্র বা ছাত্রীর নাম। যে কেউ পছন্দমতো কোনও ব্যক্তির নাম তাতে বসিয়ে নিতে পারে। আর তারপরই সেটা হয়ে যাবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের আসল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট।
চব্বিশ ঘণ্টার হাতে পৌঁছেছে এরকমই এক সার্টিফিকেট। কীভাবে সই করা অথচ ফাঁকা সার্টিফিকেট এভাবে খোলা বাজারে চলে এল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। শুধু কি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট কেলেঙ্কারি? নাকি এভাবে মার্কশিটও খোলা বাজারে চলে আসছে, তা নিয়েও তৈরি হয়েছে প্রশ্ন।