প্রেসিডেন্সি নিয়ে সরকারি নীতির সমালোচনায় প্রাক্তনরা
বাইরে থেকে মর্যাদা ভূষিত করে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও উন্নতি করা যাবে না। শুক্রবার এমনই মন্তব্য করলেন কবি শঙ্খ ঘোষ। প্রেসিডেন্সির উত্কর্ষতা নিয়ে শঙ্খ ঘোষের বক্তব্য, যে ভাবে সরকার প্রেসিডেন্সিকে উত্কর্ষ কেন্দ্র করছে তাতে প্রেসিডেন্সিকে বাইরে থেকে মর্যাদা দেওয়া হলেও যথাযথ মানোন্নয়ন সম্ভব নয়।
বাইরে থেকে মর্যাদা ভূষিত করে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও উন্নতি করা যাবে না। শুক্রবার এমনই মন্তব্য করলেন কবি শঙ্খ ঘোষ। প্রেসিডেন্সির উত্কর্ষতা নিয়ে শঙ্খ ঘোষের বক্তব্য, যে ভাবে সরকার প্রেসিডেন্সিকে উত্কর্ষ কেন্দ্র করছে তাতে প্রেসিডেন্সিকে বাইরে থেকে মর্যাদা দেওয়া হলেও যথাযথ মানোন্নয়ন সম্ভব নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৫তম প্রতিষ্ঠাতা দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে এদিন বর্তমান সরকারের প্রেসিডেন্সি নিয়ে বিভিন্ন নীতির সমালোচনায় সরব হন শঙ্খ ঘোষের মতো অন্যান্য প্রেসিডেন্সির কৃতী প্রাক্তনরাও। গবেষণা থাকলেই ভালো শিক্ষক হবেন এই মতেরও বিরোধিতা করেন প্রাক্তনরা। এভাবে চললে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও উন্নতিই হবে না বলেও আশঙ্কা অনেকেরই। শুধু তাই নয়, চাঁচাছোলা ভাষায় বর্তমান সরকারের প্রেসিডেন্সি নীতির সমালোচনায় সরব হলেন প্রেসিডেন্সির বহু প্রাক্তন কৃতী। মেন্টরগ্রুপ বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষক শিক্ষিকাদের অবহেলার চোখে দেখছেন বলে এদিন সরাসরি অভিযোগ করেন প্রেসিডেন্সির প্রাক্তন অধ্যক্ষ অমল কুমার মুখোপাধ্যায়। রাজ্য সরকার প্রেসিডেন্সির ক্ষেত্রে যেসব নীতি নিয়ে চলছে তারও সমালোচনা করেন অমলবাবু। প্রেসিডেন্সির মানোন্নয়নের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক সকলকে সঙ্গে নিয়েই সরকারকে চলতে হবে বলেই মত অনুষ্ঠানে উপস্থিত অধিকাংশ প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীর।