হাওয়া খোলা যন্ত্রেই কেল্লাফতে সিটুর
শ্যামল চক্রবর্তীর কথায়, নক্সাল আমলে যে কায়দায় মিছিল হত সেই পথই নিতে হবে।
মৌমিতা চক্রবর্তী
বাসের চাকায় যদি হাওয়াই না থাকে তবে বাস চালাবে কি করে? এটাই ছিল কৌশল। বাসের চাকায় হাওয়া থাকলে চলবে না। ভাবনা মতো সরঞ্জামও গিয়েছিল জেলায় জেলায়। সিটু নেতারা বাসের চাকার হাওয়া খোলার যন্ত্র দিয়েছিলেন কর্মীদের। বারাসাত, দিনহাটা, মালদা-সহ বেশ কিছু জেলায় তা ক্লিক করল। কিন্তু পারলনা শুধু কলকাতা।
আরও পড়ুন- ক্ষমতায় এলে পুলিস অফিসারকে কান ধরে ওঠবস করাবেন শতরূপ ঘোষ!
ধর্মঘটের শুরুতেই এমনিতে অনাদি সাহু, সুজন চক্রবর্তীরা গ্রেফতারের পর কলকাতা জেলার কর্মসূচি বেশ কিছুটা ধাক্কা খায়। আলিমুদ্দিনে বৈঠক করেন বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র। রাজাবাজার, শ্যামবাজারের মিছিলে যোগ দেননি তাঁরা। তবে কি প্রত্যাঘাতে ব্যর্থ ধর্মঘটীরা? বিমান বসুর যুক্তি, আরও একদিন ধর্মঘট আছে। কৌশল তাই কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। শ্যামল চক্রবর্তীর কথায়, নক্সাল আমলে যে কায়দায় মিছিল হত সেই পথই নিতে হবে।
আরও পড়ুন- প্রতিরোধ! ঝান্ডা দিয়েই পাল্টা আক্রমণে সিপিএম, এলাকা ছাড়া হল তৃণমূল
কিন্তু কাল কি আদৌ কাজে লাগাতে পারবে সেই যন্ত্রের? মুচকি হাসি সিটু নেতাদের মুখে। উত্তর আগে আগে দেখিয়ে হোতা হে কেয়া!