ডিরেক্টর নিয়োগ ঘিরে বিতর্কে ISI চেয়ারম্যান অরুণ শৌরি
নতুন ডিরেক্টর নিয়োগ ঘিরে, বিতর্কে ISI। বিতর্কের মূলে, প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান অরুণ শৌরি। অভিযোগ, কোনও আলোচনা না করেই, তিনি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাইছেন বাকিদের ওপর। কাজ হাসিল করতে হুমকি-শাসানি দিতেও পিছপা নন এই বিজেপি নেতা। প্রশ্ন উঠছে, শিক্ষার গৈরিকিকরণের জন্যই কি, শিক্ষাঙ্গনে এই দাদাগিরি? চব্বিশ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
ওয়েব ডেস্ক: নতুন ডিরেক্টর নিয়োগ ঘিরে, বিতর্কে ISI। বিতর্কের মূলে, প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান অরুণ শৌরি। অভিযোগ, কোনও আলোচনা না করেই, তিনি সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাইছেন বাকিদের ওপর। কাজ হাসিল করতে হুমকি-শাসানি দিতেও পিছপা নন এই বিজেপি নেতা। প্রশ্ন উঠছে, শিক্ষার গৈরিকিকরণের জন্যই কি, শিক্ষাঙ্গনে এই দাদাগিরি? চব্বিশ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট।
বিশ্বজোড়া নামখ্যাতি। এক ডাকে সবাই চেনে, ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিকাল ইনন্সিটিউট, সংক্ষেপে ISI। সেখানেই এবার উঠল, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নতুন ডিরেক্টর নিয়োগের অভিযোগ। যাঁর দিকে অভিযোগের আঙুল, তিনি আইএসআই চেয়ারম্যান অরুণ শৌরি। আরেক পরিচয়, শীর্ষ বিজেপি নেতা।
ডিরেক্টর নির্বাচনের জন্য গঠিত সিলেকশন কমিটিতে ছিলেন অরুণ শৌরি। কমিটি যে নাম চূড়ান্ত করে, তাই যেন বিনা বাক্যব্যয়ে বাকিরা মেনে নেন, ইচ্ছে ISI চেয়ারম্যানের। এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে এই ইস্যুতে আলোচনাও তাই হতে দিতে চাননি অরুণ শৌরি। যা নিয়ে তুমুল বাগবিতণ্ডা হয়। ঠিক কী হয়েছিল ইসি-র ওই বৈঠকে? তার এক্সক্লুসিভ অডিও টেপ রয়েছে আমাদের হাতে।
ইসি বৈঠকে একজন সদস্যও ভিন্নমত প্রকাশ করলে ভোটাভুটি করা নিয়ম। কিন্তু অভিযোগ, এক্ষেত্রে তাও হতে দেননি ISI চেয়ারম্যান। বরং শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তিনি চেষ্টা করে যান, যাতে সিদ্ধান্ত অন্যদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া যায়।)
আলোচনা চেয়েও যে সেদিন আলোচনা হয়নি, তা আরও স্পষ্ট হয়েছে, বৈঠকে উপস্থিত কাউন্সিল সদস্যদের বক্তব্যে।
জটিলতা এমন জায়গায় পৌছেছে যে, খোদ বর্তমান ডিরেক্টর সেদিনের বৈঠকের কার্যবিবরণীতে সই করতে অস্বীকার করেছেন। আটকে গেছে নতুন ডিরেক্টর নিয়োগ প্রক্রিয়া।