সরকারি উৎসবের তালিকায় নয়া সংযোজন, লক্ষ্মীপুজোর পর কোটি টাকা ব্যয়ে এবার হবে খাদ্য উৎসব
উৎসব নিয়ে বিতর্কের মাঝেই রাজ্যে আরও একটা উত্সবের তোড়জোড়। মাটি, রাখির পর কলকাতায় এবার খাদ্য উত্সব। খরচ হবে এক কোটি টাকা। লক্ষ্মীপুজোর পর টানা পাঁচদিন চলবে এই উত্সব।জেলার জনপ্রিয় খাবার, মিষ্টিকে তুলে ধরতেই রাজ্যের এই উদ্যোগ। উত্সবের উদ্দেশ্য নিয়ে অবশ্য উঠছে প্রশ্ন।বাংলায় বারো মাসে তেরো উত্সব। তাতে নতুন সংযোজন খাদ্য উৎসব।
ব্যুরো: উৎসব নিয়ে বিতর্কের মাঝেই রাজ্যে আরও একটা উত্সবের তোড়জোড়। মাটি, রাখির পর কলকাতায় এবার খাদ্য উত্সব। খরচ হবে এক কোটি টাকা। লক্ষ্মীপুজোর পর টানা পাঁচদিন চলবে এই উত্সব।জেলার জনপ্রিয় খাবার, মিষ্টিকে তুলে ধরতেই রাজ্যের এই উদ্যোগ। উত্সবের উদ্দেশ্য নিয়ে অবশ্য উঠছে প্রশ্ন।বাংলায় বারো মাসে তেরো উত্সব। তাতে নতুন সংযোজন খাদ্য উৎসব।
লক্ষ্মীপুজোর পর উত্সবের রেশ বজায় রাখতে টানা পাঁচদিন খাদ্য উত্সব। ইকো পার্কে উত্সবের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। আয়োজন থাকবে সল্টলেক সিটি সেন্টার, প্রিন্সেপ ঘাটেও। জেলাভিত্তিক হরেক খাবারের স্টলে মিলবে প্রতিটি জেলার জনপ্রিয় খাবার এবং মিষ্টি। উত্সবে খরচ হবে এক কোটি টাকা।
মাটি উৎসব, রাখি উৎসব। তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পর নিত্যনতুন উৎসবের বিরাম নেই। এরপর আবার কোটি টাকা খরচ করে খাদ্য উত্সব কেন? নবান্নে মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র জানিয়েছেন,
গোটা রাজ্যে খাবার শিল্পের সঙ্গে যুক্ত কয়েক লক্ষ মানুষ। এই উৎসব মাধ্যমে জেলার খাবারগুলিকে জনপ্রিয় করতে পারলে এই সব মানুষ আর্থিকভাবে উপকৃত হবেন।
ছোট ছোট শিল্পে জোর দেওয়ার কথা বারবারই বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
বিরোধীরা অবশ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষই করেছেন।
বিরোধীদের প্রশ্ন তাহলে কি রাজ্যে ভারী শিল্পে বিনিয়োগ হবে না? বিনিয়োগ না হলে কী হবে কর্মসংস্থানের ?শিল্প অনিশ্চিত বুঝেই কি এবার ছোট শিল্পের নামে তেলেভাজা আর মিষ্টি শিল্পের আয়োজন চলছে রাজ্যে ? তাহলে ল্যাংচা আর চমচম শিল্পই রাজ্যের ভবিষ্যৎ?
ত