ওজন কমাতে খেয়ে যান পেটপুরে

আপনি কি আপনার বেড়ে চলা ওজন নিয়ে চিন্তিত? চটজলদি ওজন কমানোর চক্করে মাঝে মাঝেই বাদ দেন দিনের চারটে নির্দিষ্ট মিলের একটা? তাহলে কিন্তু সমূহ বিপদ। ওজনতো মোটেও কমবে না, বরং তার পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলার পথে কেউই বিশেষ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারবে না। মিল বাদ দিলে শরীর শুধু তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না তাই নয়, শরীরের স্বাভাবিক বিপাক ক্রিয়া সাঙ্ঘাতিকভাবে ব্যহত হয়। ফলে শুধু যে ওজন বাড়ে তাই নয়, এই প্রবণতা অকালে ডায়াবেটিস ডেকে আনে।

Updated By: Dec 3, 2013, 02:44 PM IST

আপনি কি আপনার বেড়ে চলা ওজন নিয়ে চিন্তিত? চটজলদি ওজন কমানোর চক্করে মাঝে মাঝেই বাদ দেন দিনের চারটে নির্দিষ্ট মিলের একটা? তাহলে কিন্তু সমূহ বিপদ। ওজনতো মোটেও কমবে না, বরং তার পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলার পথে কেউই বিশেষ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারবে না। মিল বাদ দিলে শরীর শুধু তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না তাই নয়, শরীরের স্বাভাবিক বিপাক ক্রিয়া সাঙ্ঘাতিকভাবে ব্যহত হয়। ফলে শুধু যে ওজন বাড়ে তাই নয়, এই প্রবণতা অকালে ডায়াবেটিস ডেকে আনে।

বেশীরভাগ মানুষই ওজন কমানোর চেষ্টায় ব্রেকফাস্ট বাদ দেন। কিন্তু এর ফলে শরীরের স্বাভাবিক বিপাকক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। বিপাকের ফলে গৃহীত খাদ্য ছোট ছোট শরীরের গ্রহণযোগ্য টুকরোতে ভেঙে যায়, যা শরীর সহজেই গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সম্পন্ন করে। যার ফলে মানুষ সারাদিন সক্রিয় থাকতে পারে। কিন্তু নির্দিষ্ট খাদ্য মিল বাদ দিলে বিপাকক্রিয়া সামগ্রিকভাবে কর্মক্ষমতা হারায়। এর ফলে পরে যখন কোনও কিছু খাবার খাওয়া হয় সেই খাবার আর বিপাক ভেঙে কোষের গ্রহণ বা শোষনযোগ্য করে তুলতে পারে না। সেই অপাচ্য খাদ্য তখন ফ্যাট হিসাবে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জমা হয়ে ওজন বাড়িয়ে তোলে।

দিনের নির্দিষ্ট খাবারের মিল বাদ দিলে রক্তে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বিপাকক্রিয়ার সময় গৃহীত খাদ্যের একটা অংশ ফ্যাট হিসাবে শরীরে জমা হয় বাকী অংশ শর্কারায় পরিবর্তিত হয়ে রক্তে মিশে যায়। যা, দিনের বাকি সময়টুকু সক্রিয়ভাবে কর্মক্ষম থাকার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির সরবারহ করে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর না খেলে খুব দ্রুত হারে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমতে থাকে। তার ফলে সুস্থ জীবনে থাবা বসায় ডায়াবেটিস।

.