"খুঁজতে হবে Covid-19-র উৎস, নয়ত আসতে পারে Covid-26-Covid-32"

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আমরা যখন দুজনেই ভ্যাকসিন তৈরির জন্য করোনার নমুনাগুলি অধ্যয়ন করছিলাম তখন  ভাইরাসটিতে একটি 'বিশেষ ফিঙ্গারপ্রিন্ট' পাওয়া গিয়েছে।  

Updated By: May 31, 2021, 01:40 PM IST
"খুঁজতে হবে Covid-19-র উৎস, নয়ত আসতে পারে Covid-26-Covid-32"

নিজস্ব প্রতিবেদন: 'করোনার (Corona) উৎস না খুঁজে পেলে বিপদ বড়! আসতে পারে Covid-26, Covid-32! তাই চিন সরকারের সঙ্গে বিশ্বের জোট বেঁধে যত দ্রুত সম্ভব এর কেন্দ্রবিন্দু খুঁজে বের করা উচিত'। এমনটাই মনে করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির রোগ নিরাময়ের দুই বিশেষজ্ঞ। 

বেশ কিছু তথ্য একদল মার্কিন বিশেষজ্ঞের হাতে রয়েছে। যাঁদের দাবি Wuhan-র ল্যাবে তৈরি করা হয়েছে SARS-CoV-2 virus। যে ল্যাবের বাইরে বেরিয়ে পড়ে এই ভাইরাস (Coronavirus)। তারপরই মিউটেশন করে রূপ বদলে তাণ্ডব দেখাতে শুরু করে। যার প্রকোপে কার্যত জেরবার হয়ে গিয়েছে গোটা বিশ্ব। 

আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রে আক্রান্ত ৮ হাজারের বেশি শিশু, এটাই কি করোনার Third Wave-র ইঙ্গিত?
 

সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাইরাসটি (Corona Virus) প্রস্তুত করার পরে, চিনা বিজ্ঞানীরা এটিকে প্রযুক্তিগতভাবে প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা করেছিলেন, যা দেখে মনে হয় ভাইরাসটি বাদুড়ের থেকে ছড়িয়ে পড়েছে। ডেইলি মেইলে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা  হয়েছে, ব্রিটিশ অধ্যাপক Angus Dalgleish এবং নাভের বিজ্ঞানী Dr: Birger Sorensen একটি গবেষণা করেছেন। সেই গবেষণার ভিত্তিতে তাঁদের দাবি, তাঁদের কাছে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চিনে ভাইরাস তৈরি হওয়ার প্রমাণ রয়েছে। এই বিষয়টিকে উপেক্ষা করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।

আরও পড়ুন: কেবল করোনা নয় লকডাউনে কমেছে ব্যাকটেরিয়াবাহিত রোগও, বলছে অক্সফোর্ডের গবেষণা

গবেষণায় বলা হয়েছে, যে উহান ল্যাবে ডেটা ইচ্ছাকৃতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। এই গোটা বিষয়টিকে লোকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আমরা যখন দুজনেই ভ্যাকসিন তৈরির জন্য করোনার নমুনাগুলি অধ্যয়ন করছিলাম তখন  ভাইরাসটিতে একটি 'বিশেষ ফিঙ্গারপ্রিন্ট' পাওয়া যায়।  

আরও পড়ুন: Black Fungus-য়ে আক্রান্ত হচ্ছে এবার বাচ্চারা, অবস্থা আশঙ্কাজনক
 

তবে এই তথ্য ভুল কিনা তার জন্য চিন এখনও কোনও প্রমাণ যোগ্য তথ্য দিতে পারেনি। তাই এই ভাইরাস আরও কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে তা জানা যাচ্ছে না।  Texas Children's Hospital Center for Vaccine Development-র ডিরেক্টর Peter Hotez বলেছেন, ''খুব শীঘ্রই এর উৎস সন্ধান করতে হবে। নয়ত, Covid-26 ও আসবে Covid-32-ও আসবে। যাকে থামানো যাবে না''। 

(২০১৯ সালে করোনার প্রকোপ বাড়ায় বৈজ্ঞানিক ভাষা একে Covid-19 বলা হয়, Covid-26 ও  Covid-32 মানে ২০২৬ ও ২০৩২ সালেও এর প্রকোপ থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা)

(Zee 24 Ghanta App: দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)

.