বাচ্চাকে কফ সিরাপ খাওয়ানোর আগে সাবধান!
কখনও কখনও আমরা নিজেরাই ডাক্তার হয়ে যাই। জ্বর, সর্দি, কাশি কিংবা পেটখারাপ হলে খুব তাড়াতাড়ি আমরা ডাক্তারের কাছে যাই না। নিজেরাই ওষুধ খেয়ে নিই। কিংবা চলে যাই কোনও ওষুধের দোকানে। দোকানদারকেই ডাক্তার মনে করে তার পরামর্শের ওষুধ খেয়ে নিই। বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় এই ভুলটা আমরা করে থাকি। আজকাল সব বাড়িতেই এমার্জেন্সি কিছু ওষুধ রাখা থাকে। বাচ্চার যদি কাশি হয়, তাহলে ডাক্তারের কাছে না গিয়ে কোনও কফ সিরাপ খাইয়ে দিই। কিন্তু এভাবেই নিজের সন্তানের কত বড় ক্ষতি করে ফেলছেন সেটা কি জানেন?
ওয়েব ডেস্ক: কখনও কখনও আমরা নিজেরাই ডাক্তার হয়ে যাই। জ্বর, সর্দি, কাশি কিংবা পেটখারাপ হলে খুব তাড়াতাড়ি আমরা ডাক্তারের কাছে যাই না। নিজেরাই ওষুধ খেয়ে নিই। কিংবা চলে যাই কোনও ওষুধের দোকানে। দোকানদারকেই ডাক্তার মনে করে তার পরামর্শের ওষুধ খেয়ে নিই। বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় এই ভুলটা আমরা করে থাকি। আজকাল সব বাড়িতেই এমার্জেন্সি কিছু ওষুধ রাখা থাকে। বাচ্চার যদি কাশি হয়, তাহলে ডাক্তারের কাছে না গিয়ে কোনও কফ সিরাপ খাইয়ে দিই। কিন্তু এভাবেই নিজের সন্তানের কত বড় ক্ষতি করে ফেলছেন সেটা কি জানেন?
কিছুদিন আগেই কোরেক্স, ফেন্সিডিলের মতো বেশ কিছু কফ সিরাপকে ব্যান করে দেওয়া হয়েছিল। এর পরেও এখনও এই জাতীয় কিছু কফ সিরাপ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। আর আমরা না জেনে সেই কফ সিরাপই এনে বাচ্চাদের খাইয়ে দিচ্ছি। এবার থেকে বাচ্চাদের চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়াই কফ সিরাপ খাওয়ানোর আগে একবার ভালো করে ভেবে নেবেন। তার কারণ, কোডিন নামে এক প্রকার উপাদান থাকে এই সমস্ত বাজার চলতি কফ সিরাপে। এই সিরাপ খেলে বাচ্চাদের হৃদরোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এই ধরণের কফ সিরাপ ভারতে ব্যান করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনও এই সমস্ত কফ সিরাপ অনেক ওষুধের দোকানেই পাওয়া যাচ্ছে। তাই বাচ্চাকে সুস্থ রাখতে হলে কখনওই চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া দোকান থেকে কিনে কফ সিরাপ খাওয়াবেন না।