অপরাধের ষড়যন্ত্রে প্ররোচনা, মাদক পাচার-সহ একাধিক ধারা রিয়ার নামে
উল্লেখ্য, রিয়ার বয়ানে ফাঁস হয়েছে টিনসেল টাউনের নামীদামি নামও। নিয়মিত পার্টিতে মাদক সেবন হত বলেও জানা যাচ্ছে। ২৫ জনের তালিকা বানিয়ে তৈরি NCB। দশদিনের মধ্যে তলবের তোড়জোড়ও শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সুশান্তকাণ্ডে মাদকযোগে শেষপর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে রিয়া চক্রবর্তীকে। NCB জালে অভিনেত্রী। স্বেচ্ছা বয়ানে দোষ কবুল করেছে রিয়া। রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে NDPS আইনের একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে NCB। তাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ উঠেছে। একই সঙ্গে মাদক কেনা, মজুত ও সরবরাহের ধারাও আরোপ করা হয়েছে অভিনেত্রীর অন্যদিকে রিয়ার আইনজীবী বলছেন, পুরোটাই প্রহসন।
কী এই NDPS আইন?
নারকোটিক ড্রাগ অ্য়ান্ড সাইকোট্রপিত সাবসটেন্স অ্যাক্ট (১৯৮৫) এই আইন অনুযায়ী, ভারতের যেকোনও নারকোটিক মাদক এবং সাইকোট্রপিক দ্রব্য তৈরি করা চাষ করা, সংগ্রহ করা, বিকিকিনি, পাচার করা এবং সেবন করা দণ্ডনীয় অপরাধ।
রিয়ার বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ আনা হয়েছে,
রিয়ার বিরুদ্ধে মাদক সংগ্রহ, মজুত, সেবন, বিকিকিনিতে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
ধারা ২১: মাদক-আইন লঙ্ঘন
ধারা ২২: সাইকোট্রপিক দ্রব্য় সংক্রান্ত মাদক-আইন লঙ্ঘন
ধারা ২৭: প্রত্যক্ষে এবং পরোক্ষে মাদক সরবরাহের আর্থিক মদত
ধারা ২৮: অপরাধমূলক কাজের চেষ্টা
ধারা ২৯: অপরাধের ষড়যন্ত্রে প্ররোচনা দেওয়া
উল্লেখ্য, রিয়ার বয়ানে ফাঁস হয়েছে টিনসেল টাউনের নামীদামি নামও। নিয়মিত পার্টিতে মাদক সেবন হত বলেও জানা যাচ্ছে। ২৫ জনের তালিকা বানিয়ে তৈরি NCB। দশদিনের মধ্যে তলবের তোড়জোড়ও শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই।