অভিযুক্ত সুরাহা মাইক্রোফিনান্সও

সারদা, অ্যানেক্সের পর এবার শিলিগুড়ির সুরাহা মাইক্রোফিনান্স। আমানতকারীদের থেকে প্রায় কুড়ি কোটি টাকা নিয়ে উধাও  সংস্থার কর্ণধার দিলীপ রঞ্জন নাথ। গত বাইশে এপ্রিল সংস্থার কর্ণধারের বিরুদ্ধে শিলিগুড়ির প্রধাননগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সংস্থার এজেন্টরা। যদিও এখনও অধরা সুরাহা মাইক্রোফিনান্সের কর্ণধার। অল্প সময়ে কয়েকগুণ টাকা ফেরত।  এই লোভ দেখিয়ে আমানতকারীদের থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ। এরপর নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও টাকা ফেরত না দিয়ে সংস্থা বন্ধ করে উধাও কর্ণধার। সারদা, অ্যানেক্সের পর এবার একই ছকে প্রতারণা উত্তরবঙ্গে। সংস্থার নাম সুরাহা মাইক্রোফিনান্স। উত্তরবঙ্গ জুড়ে সংস্থার ছেচল্লিশটি কার্যালয়ে এজেন্টের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার। দশ লক্ষ আমানতকারীদের থেকে প্রায় কুড়ি কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে এই অর্থলগ্নি সংস্থা। একত্রিশে জানুয়ারি সংস্থার কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে উধাও হন কর্ণধার দিলীপ রঞ্জন নাথ।  অবিলম্বে তাকে গ্রেফতার করে আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি করেছেন সংস্থার এজেন্টরা। 

Updated By: May 4, 2013, 08:02 PM IST

সারদা, অ্যানেক্সের পর এবার শিলিগুড়ির সুরাহা মাইক্রোফিনান্স। আমানতকারীদের থেকে প্রায় কুড়ি কোটি টাকা নিয়ে উধাও  সংস্থার কর্ণধার দিলীপ রঞ্জন নাথ। গত বাইশে এপ্রিল সংস্থার কর্ণধারের বিরুদ্ধে শিলিগুড়ির প্রধাননগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন সংস্থার এজেন্টরা। যদিও এখনও অধরা সুরাহা মাইক্রোফিনান্সের কর্ণধার। অল্প সময়ে কয়েকগুণ টাকা ফেরত।  এই লোভ দেখিয়ে আমানতকারীদের থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ। এরপর নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও টাকা ফেরত না দিয়ে সংস্থা বন্ধ করে উধাও কর্ণধার। সারদা, অ্যানেক্সের পর এবার একই ছকে প্রতারণা উত্তরবঙ্গে। সংস্থার নাম সুরাহা মাইক্রোফিনান্স। উত্তরবঙ্গ জুড়ে সংস্থার ছেচল্লিশটি কার্যালয়ে এজেন্টের সংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার। দশ লক্ষ আমানতকারীদের থেকে প্রায় কুড়ি কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে এই অর্থলগ্নি সংস্থা। একত্রিশে জানুয়ারি সংস্থার কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে উধাও হন কর্ণধার দিলীপ রঞ্জন নাথ।  অবিলম্বে তাকে গ্রেফতার করে আমানতকারীদের টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি করেছেন সংস্থার এজেন্টরা।  
 অভিযোগ, সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা ফেরতের কথা জানানো হয় সংস্থার তরফে। কিন্তু নির্ধারিত দিনে টাকা ফেরত দিতে পারেনি  সংস্থার এজেন্টরা। আদালতের দ্বারস্থ হলে টাকা পাওয়া যাবে না, এই মর্মে তাঁদের ভয় দেখানো হত বলে দাবি এজেন্টদের। 

.