রাজ্য দুর্নীতি দমন শাখা ঘিরে বিতর্ক
রাজ্যে দুর্নীতি আটকাতেই বিশেষ দুর্নীতি দমন শাখা তৈরির নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য সরকার। আদপে এই শাখাকে স্বাধীনভাবে কোনও দুর্নীতির তদন্ত করার অধিকার দেওয়া হয়নি। রাজ্য সরকার যে দুর্নীতির তদন্ত করতে চাইবে এই শাখা তারই তদন্ত করবে। স্বাভাবিক ভাবেই রাজ্য সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। রাজ্যের দুর্নীতি দমনের জন্য একটি শাখা খোলার প্রস্তাব হয়েছিল। সরকারি নির্দেশ অনুসারে এই সংস্থার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল একজন আইজিকে।
রাজ্যে দুর্নীতি আটকাতেই বিশেষ দুর্নীতি দমন শাখা তৈরির নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য সরকার। আদপে এই শাখাকে স্বাধীনভাবে কোনও দুর্নীতির তদন্ত করার অধিকার দেওয়া হয়নি। রাজ্য সরকার যে দুর্নীতির তদন্ত করতে চাইবে এই শাখা তারই তদন্ত করবে। স্বাভাবিক ভাবেই রাজ্য সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
রাজ্যের দুর্নীতি দমনের জন্য একটি শাখা খোলার প্রস্তাব হয়েছিল। সরকারি নির্দেশ অনুসারে এই সংস্থার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল একজন আইজিকে।
দুর্নীতি দমন শাখার শীর্ষে থাকবেন আইজি। তার নীচে থাকবেন ডিআইজি। দুজন স্পেশাল সুপারিনটেন্ডেন্ট, ইন্সপেক্টর, সাব ইনস্পেক্টর এবং কনস্টেবল মিলিয়ে থাকবেন ৩০ জন। এই ভাবেই তৈরি হয়েছিল দুর্নীতি দমন শাখা।
দুর্নীতি দমনের জন্য এই শাখা তৈরি হলেও তদন্তের কোনও অধিকার তাদের থাকছে না। রাজ্যের স্বরাষ্ট্র দফতরের অনুমোদনে কোনও মামলার তদন্ত তারা করতে পারেন। অর্থাত্ জনসাধারণের কোনও অভিযোগ, এই সংস্থা নিতে পারবে। কিন্তু তদন্তের কোনও অধিকার তাদের থাকছে না। স্বরাষ্ট্র দফতর অনুমোদন দিলে শুধুমাত্র সেই মামলার তদন্ত করতে পারবে তারা। যদিও এই সংস্থাকে থানার মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। অর্থাত্ যে কোনও অভিযোগ গ্রহণ করার ক্ষমতা এই সংস্থার রয়েছে। কিন্তু বৃহস্পতিবার যে নির্দেশিকা রাজ্য সরকারের তরফ থেকে জারি করা হয়েছে তাতে শুধুমাত্র ঘটনা সম্পর্কে খোঁজ নিতে পারবে এই সংস্থা। স্বাভাবিকভাবেই এই সংস্থার মাধ্যমে সরকার ক্ষমতার ব্যবহার করবে বলে অভিযোগ উঠেছে।