শ্রীনু নায়ডু হত্যায় মূল মাথা কে? ধৃতদের জেরায় মিলেছে হদিশ

শ্রীনু নায়ডু হত্যায় মূল মাথা কে? ধৃতদের জেরায় মিলেছে হদিশ। শিগগিরই বড় মাছের নাম প্রকাশ করা হবে। খবর মেদিনীপুর পুলিস সূত্রে। এই সাত। সঙ্গে আরও এক। শ্রীনু নায়ডু হত্যায় এখন পর্যন্ত গ্রেফতার মোট আট। অন্যতম চক্রান্তকারী জন ফ্রান্সিককেও জালে তুলল পুলিস। ৮ই জানুয়ারি CME গেট এলাকায়, জন ফ্রান্সিসের বাড়িতেই শ্রীনু হত্যার চূড়ান্ত বৈঠকটি হয় বলে জেনেছে পুলিস। পুলিস জানাচ্ছে শ্রীনু হত্যার ছক কষা হয়েছে বহু দিন ধরে, বহু হিসেব নিকেশ করে। শ্রীনু নায়ডুর শত্রুরা মোট ৫ বার বৈঠক করে। প্রথম ২টি বৈঠক হয় জামশেদপুরে।পরের ২টি বৈঠক খগড়পুরেরই অজ্ঞাত স্থানে হয়।ভিনরাজ্যের ৪ ভাড়াটে খুনির জন্য সুপারি বরাদ্দ হয় ৮ লক্ষ টাকা। জানাচ্ছে পুলিস। জন ফ্রান্সিসের বাড়িতে শেষ বৈঠকেই আঁকা হয় অপারেশনের নীল নকশা। কে গাড়িতে যাবে, কে বাইকে যাবে, কে ইনফর্মারের কাজ করবে। সবই চূড়ান্ত হয় জন ফ্রান্সিসের বাড়িতে। অপারেশনের জন্য ৮০ হাজার টাকা খরচ করে একটি স্টিল কালারের টাটা সুমোও কেনা হয়।

Updated By: Jan 14, 2017, 07:33 PM IST
শ্রীনু নায়ডু হত্যায় মূল মাথা কে? ধৃতদের জেরায় মিলেছে হদিশ

ওয়েব ডেস্ক: শ্রীনু নায়ডু হত্যায় মূল মাথা কে? ধৃতদের জেরায় মিলেছে হদিশ। শিগগিরই বড় মাছের নাম প্রকাশ করা হবে। খবর মেদিনীপুর পুলিস সূত্রে। এই সাত। সঙ্গে আরও এক। শ্রীনু নায়ডু হত্যায় এখন পর্যন্ত গ্রেফতার মোট আট। অন্যতম চক্রান্তকারী জন ফ্রান্সিককেও জালে তুলল পুলিস। ৮ই জানুয়ারি CME গেট এলাকায়, জন ফ্রান্সিসের বাড়িতেই শ্রীনু হত্যার চূড়ান্ত বৈঠকটি হয় বলে জেনেছে পুলিস। পুলিস জানাচ্ছে শ্রীনু হত্যার ছক কষা হয়েছে বহু দিন ধরে, বহু হিসেব নিকেশ করে। শ্রীনু নায়ডুর শত্রুরা মোট ৫ বার বৈঠক করে। প্রথম ২টি বৈঠক হয় জামশেদপুরে।পরের ২টি বৈঠক খগড়পুরেরই অজ্ঞাত স্থানে হয়।ভিনরাজ্যের ৪ ভাড়াটে খুনির জন্য সুপারি বরাদ্দ হয় ৮ লক্ষ টাকা। জানাচ্ছে পুলিস। জন ফ্রান্সিসের বাড়িতে শেষ বৈঠকেই আঁকা হয় অপারেশনের নীল নকশা। কে গাড়িতে যাবে, কে বাইকে যাবে, কে ইনফর্মারের কাজ করবে। সবই চূড়ান্ত হয় জন ফ্রান্সিসের বাড়িতে। অপারেশনের জন্য ৮০ হাজার টাকা খরচ করে একটি স্টিল কালারের টাটা সুমোও কেনা হয়।

আরও পড়ুন হোমের মধ্যেই বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন চার আবাসিক তরুণী!

এগারোই জানুয়ারি দুপুর পৌনে তিনটেয় নিখুঁত চিত্রনাট্য মেনে অপারেশন। অনায়াসেই শ্রীনুকে খুন করে হামলাকারীরা। জন ফ্রান্সিককে চার দিনের পুলিস হেফাজতে পাঠিয়েছে আদালত। ষোলোই জানুয়ারি ধৃতদের মধ্যে ৩ জনের TI প্যারেড হবে। রাধেশ্যাম, কৃষ্ণা রাও এবং  সঞ্জয় করণ। এই তিনজনকে শনাক্ত করবে প্রত্যক্ষদর্শী রাকেশ শর্মা। প্রত্যক্ষদর্শীর গোপন জবানবন্দিও নথিভুক্ত করানো হবে। শ্রীনু হত্যার তদন্তে শনিবারই খগড়পুরে যায় CID-র পাঁচ সদস্যের দল। খগড়পুর থানা থেকে মামলার কাগজপত্র সংগ্রহ করে তারা। সূত্রের খবর, ধৃতদের জেরায় ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ ক্লু এসেছে পুলিসের হাতে। তবে হামলাকারী এগারোজন নয়। পুলিসের নজর আরও উপরে। আরও গভীরে। ধৃতদের জেরায় এক বড় মাথার নাম জানতে পেরেছে পুলিস।পরিকল্পনা থেকে অস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা, সবেতেই তার হাত রয়েছে বলে জেনেছে পুলিস।পশ্চিম মেদিনীপুর পুলিস সূত্রে খবর, শিগগিরই শ্রীনু হত্যার মূল মাথার নাম সামনে আনা হবে।

আরও পড়ুন  ঠান্ডার কামড়ে পঞ্জাবের অম্বালাকে টেক্কা দিল বঙ্গের কোচবিহার

.