টোকাটুকির দাবিতে ধুন্ধুমার জলপাইগুড়ির মুদিপাড়া হাইস্কুলে
টোকাটুকিতে বাধা দেওয়া যাবে না। এই দাবিতেই মাধ্যমিক শুরুর আগে ধুন্ধুমার কাণ্ড জলপাইগুড়ির মুদিপাড়া হাইস্কুলে। চেয়ার-টেবিল-বেঞ্চ, কোনও কিছুই অক্ষত থাকেনি উন্মত্ত ছাত্রদের সামনে। আহত হন প্রধান শিক্ষক সহ আরও দুজন। তবে পরীক্ষা বন্ধ হয়নি। কাল থেকে এই স্কুলে ভিডিওগ্রাফির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
জলপাইগুড়ি: টোকাটুকিতে বাধা দেওয়া যাবে না। এই দাবিতেই মাধ্যমিক শুরুর আগে ধুন্ধুমার কাণ্ড জলপাইগুড়ির মুদিপাড়া হাইস্কুলে। চেয়ার-টেবিল-বেঞ্চ, কোনও কিছুই অক্ষত থাকেনি উন্মত্ত ছাত্রদের সামনে। আহত হন প্রধান শিক্ষক সহ আরও দুজন। তবে পরীক্ষা বন্ধ হয়নি। কাল থেকে এই স্কুলে ভিডিওগ্রাফির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পরীক্ষাকেন্দ্রে কড়া গার্ডদের নজর এড়িয়ে, টোকাটুকি করাটাই মুশকিল হয়ে গিয়েছিল। এত পরিশ্রম জলে চলে যাবে, এটা বোধহয় মেনে নিতে পারেনি কিছু পড়ুয়া। যত রাগ তাই গিয়ে পড়ে, স্কুলের উপর। জলপাইগুড়ির মুদিপাড়া হাইস্কুলে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরুর আগে, স্কুল জুড়ে চলে তাই ব্যাপক ভাঙচুর। বাধা দিতে গিয়ে আহত হন প্রধান শিক্ষক সহ আরও কয়েক জন। এই স্কুলে সিট পড়েছে বেলাকোবা হাইস্কুলের শ'তিনেক ছাত্রের।
এবছর জলপাইগুড়িতে মাধ্যমিক দিচ্ছে উনচল্লিশ হাজার ছ'শো জন পরীক্ষার্থী। সেন্টার মোট পচানব্বইটি। তার মধ্যে মাত্র ষাটটিতে সিসিটিভির ব্যবস্থা রয়েছে। মুদিপাড়া হাইস্কুলে কোনও সিসিটিভি বসেনি। এদিনের ঘটনার পর অবশ্য পরীক্ষার বাকি দিনগুলিতে ভিডিওগ্রাফির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে আরেক কাণ্ড কোচবিহারের দিনহাটায় যোগেশ চন্দ্র হাইস্কুলে। সেখানে পরীক্ষার মাঝপথে বাথরুমে যাওয়ার নাম করে খাতা নিয়ে পালায় এক ছাত্র। পরে তার বাড়ি থেকে সেই খাতা উদ্ধার করে পুলিশ।