ভোটের দিনে 'সল্টলেকের গেস্ট' গারুলিয়ার রানা দাস, ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে ছাপ্পা ভোটের দায়িত্বে বহিরাগত তৃণমূল

ভোটের গণতন্ত্রে, ছাপ্পা ভোটের উৎসবে মেতেছে শাসক দল তৃণমূল। এমনটাই অভিযোগ বাম-বিজেপি-কংগ্রেস, সব বিরোধীদের। কোথাও আসল ভোটারের ভোট দিয়ে দিচ্ছে নকল ভোটার আবার কোথাও ভোটই দিতে পারলেন না বিরোধী প্রার্থীরা। সল্টলেকে ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের বাইরে সন্ত্রাস, ভেতরে দেদার ছাপ্পা। বুথের দরজা বন্ধ করে দিয়েই চলছে দেদার ছাপ্পা ভোট। দায়িত্বে গারুলিয়ার সক্রিয় তৃণমূল কর্মী রানা দাস। শাসক দলের প্রার্থী অবশ্য দাবি করেছেন তিনি রানা দাসকে চেনেনই না। তাঁর অভিযোগ সিপিআইএম-কংগ্রেস-বিজেপি একজোট হয়ে বিধাননগরে সন্ত্রাস চালাচ্ছে।

Updated By: Oct 3, 2015, 01:50 PM IST
ভোটের দিনে 'সল্টলেকের গেস্ট' গারুলিয়ার রানা দাস, ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে ছাপ্পা ভোটের দায়িত্বে বহিরাগত তৃণমূল

ওয়েব ডেস্ক: ভোটের গণতন্ত্রে, ছাপ্পা ভোটের উৎসবে মেতেছে শাসক দল তৃণমূল। এমনটাই অভিযোগ বাম-বিজেপি-কংগ্রেস, সব বিরোধীদের। কোথাও আসল ভোটারের ভোট দিয়ে দিচ্ছে নকল ভোটার আবার কোথাও ভোটই দিতে পারলেন না বিরোধী প্রার্থীরা। সল্টলেকে ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের বাইরে সন্ত্রাস, ভেতরে দেদার ছাপ্পা। বুথের দরজা বন্ধ করে দিয়েই চলছে দেদার ছাপ্পা ভোট। দায়িত্বে গারুলিয়ার সক্রিয় তৃণমূল কর্মী রানা দাস। শাসক দলের প্রার্থী অবশ্য দাবি করেছেন তিনি রানা দাসকে চেনেনই না। তাঁর অভিযোগ সিপিআইএম-কংগ্রেস-বিজেপি একজোট হয়ে বিধাননগরে সন্ত্রাস চালাচ্ছে।

ভোটের দিন সকাল থেকেই সল্টলেকের রাস্তায় সাদা শার্ট আর ব্লু জিন্সের এই 'দাদা' দল বল নিয়ে হাজির সল্টলেকে। 'দাদা'কে ব্যাক আপ দিতে পিছনে রয়েছে অন্তত জনা ২০-২৫ তৃণমূল কর্মী। লাল সাদা সুমো করে বুথে টহল দিচ্ছে ক্যাডাররা। বহিরাগত দের কন্ট্রোল করতে কার্যত কোনও ব্যবস্থাই নিতে পারেনি পুলিস। স্থানীয় তৃণমূল সূত্রে খবর ব্যারাকপুরের সক্রিয় তৃণমূল কর্মী রানা দাসের ওপরই ৪১ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটের দায়িত্ব দিয়ছে তৃণমূল। নিজের কারিশ্মা দেখাতে তাই রানা দাসও সমহিমায়।

.