বন্ধের রাইসমিলের মধ্যেই বর্ধমানে চলছে চাল পাচার চক্র
এপিএল, বিপিএলের জন্য পাঠানো সরকারি চাল চোরাপথে যাচ্ছে রাইসমিলে। সেখানে বস্তার লেবেল বদলে ট্রাকের পর ট্রাক চাল যাচ্ছে খোলাবাজারে। বর্ধমানের একটি বন্ধ রাইসমিলে হানা দিয়ে সরকারি প্রকল্পের চাল পাচার চক্রের হদিস পেল বর্ধমান পুলিস। উদ্ধার হয়েছে দশ হাজার বস্তারও বেশি চাল। তিনশো বস্তা গম এবং আটষট্টি ব্যারেল কেরোসিন। পুলিসের পাশাপাশি ঘটনার তদন্তে নামছে ফুড কর্পোরেশন।
এপিএল, বিপিএলের জন্য পাঠানো সরকারি চাল চোরাপথে যাচ্ছে রাইসমিলে। সেখানে বস্তার লেবেল বদলে ট্রাকের পর ট্রাক চাল যাচ্ছে খোলাবাজারে। বর্ধমানের একটি বন্ধ রাইসমিলে হানা দিয়ে সরকারি প্রকল্পের চাল পাচার চক্রের হদিস পেল বর্ধমান পুলিস। উদ্ধার হয়েছে দশ হাজার বস্তারও বেশি চাল। তিনশো বস্তা গম এবং আটষট্টি ব্যারেল কেরোসিন। পুলিসের পাশাপাশি ঘটনার তদন্তে নামছে ফুড কর্পোরেশন।
পুলিসের কাছে খবর এসেছিল দিনকয়েক আগে। শুক্রবার কাকভোরে পুলিস হানা দেয় বর্ধমানের হটুদেওয়ানে একটি বন্ধ রাইস মিলে। বন্ধ রাইস মিল, অথচ সেই রাইসমিল থেকেই একের পর এক চাল ভর্তি বস্তা এনে তোলা হচ্ছিল রাইস মিলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা তেইশটি ট্রাকে। ট্রাক ও রাইস মিল তল্লাশি চালিয়ে বারো হাজার বস্তা চাল উদ্ধার হয়েছে। সবই এপিএল, বিপিএল, অন্তদ্বয়, অন্নপূর্ণা যোজনার মত বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের চাল । এখানেই শেষ নয় রাইসমিলে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে তিনশো বস্তা গম সহ আটষট্টি ব্যারেল ডিজেল ও কেরোসিন।
চাল পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে তিনজনকে, জেরায় উঠে এসেছে বর্ধমানের বেশ কিছু রাইসমিলের নামও। এছাড়াও বর্ধমানের বিজয়রামের একটি গুদাম থেকে আটক হয়েছে তিনশ সাত বস্তা গম।