সঙ্কটের মুখে এবার হলুদ চাষিরা
সরকারি সাহায্য না মেলায় মাঠেই নষ্ট হচ্ছে প্রায় ৭০ কোটি টাকার হলুদ। ফলে মাথায় হাত উত্তর দিনাজপুরের বিভিন্ন এলাকার কৃষিজীবীদের। অন্যদিকে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখছেন হুগলির কৃষকেরা। বৃহস্পতিবার হুগলির বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন বিধানসভার কৃষি বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা।
সরকারি সাহায্য না মেলায় মাঠেই নষ্ট হচ্ছে প্রায় ৭০ কোটি টাকার হলুদ। ফলে মাথায় হাত উত্তর দিনাজপুরের বিভিন্ন এলাকার কৃষিজীবীদের। অন্যদিকে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখছেন হুগলির কৃষকেরা। বৃহস্পতিবার হুগলির বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন বিধানসভার কৃষি বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা।
এবছর উত্তর দিনাজপুরের সরকারি হিসেবে হলুদ চাষ হয়েছে প্রায় ৭০ কোটি টাকার। বাজার দর পাওয়ার আশা না থাকায় সেই হলুদ আর ঘরে তুলছেন না কৃষকেরা। সঙ্কট থেকে উদ্ধারে প্রশাসনের তরফে কোনও উদ্যোগ না থাকায় ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন কৃষকেরা।
হলুদ চাষিদের সঙ্কটের কথা স্বীকার করেছেন সরকারি আধিকারিকেরাও।
উত্তরদিনাজপুরের হলুদ চাষে সঙ্কট না মিটলেও আশার আলো দেখছেন হুগলির বিভিন্ন এলাকার কৃষকেরা। বৃহস্পতিবার জেলার সিঙ্গুর, বৈদ্যবাটি, কামারকুণ্ডু, চন্দননগর চুঁচুড়ার বিভিন্ন এলাকায় কৃষির অবস্থা ঘুরে দেখেন বিধানসভার কৃষি বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির ১৯ জন সদস্য। ছিলেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যও।
কৃষি গবেষণা কেন্দ্র পরিদর্শনের পর জেলার সার্কিট হাউসে বৈঠকে বসেন স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যরা। জেলার হিমঘরগুলির সংস্কারের পাশাপাশি আলু উত্পাদনকে কেন্দ্র করে নতুন উদ্যোগ নিয়ে তাঁরা আলোচনা করেন।