বর্ধমান বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের স্ট্র্যাটেজি ঠিক করলেন এনআইএ প্রধান
বর্ধমান বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের স্ট্র্যাটেজি ঠিক করে গেলেন NIA-র DG। বর্ধমান কাণ্ড নিয়ে শিগগিরই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট জমা দেবে NIA। তার আগে আজ রাজ্যে আসেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রধান শরদ কুমার। ঘুরে দেখেন বর্ধমান ও মুর্শিদাবাদের জঙ্গি ডেরাগুলি।
ব্যুরো: বর্ধমান বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের স্ট্র্যাটেজি ঠিক করে গেলেন NIA-র DG। বর্ধমান কাণ্ড নিয়ে শিগগিরই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট জমা দেবে NIA। তার আগে আজ রাজ্যে আসেন জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রধান শরদ কুমার। ঘুরে দেখেন বর্ধমান ও মুর্শিদাবাদের জঙ্গি ডেরাগুলি।
বর্ধমান বিস্ফোরণের জামাত যোগ প্রভাব ফেলেছে ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। দুশ্চিন্তা আরও বাড়িয়েছে, দেশের একাধিক রাজ্যে স্লিপিং সেলের সক্রিয়তা। বিস্ফোরণের তদন্তে রাজ্যে এসে NIA প্রধানের দিনভরের কর্মকাণ্ডও প্রমাণ করল, বর্ধমান বিস্ফোরণকে মোটেও হাল্কাভাবে নিচ্ছে না কেন্দ্র।
সকালের বিমানে কলকাতায় নামের NIA প্রধান শরদ কুমার। সঙ্গে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
কলকাতা থেকে BSF-এর হেলিকপ্টারে বর্ধমান পৌছলেন শরদ কুমার।
বর্ধমানে পৌছে NIA প্রধান যান খাগড়াগড়ের গ্রেনেড কারখানায়। সেখান থেকে যান বাদশাহী রোডে পলাতক জঙ্গি নেতা রেজাউল করিমের ডেরা।
বর্ধমান থেকে মুর্শিদাবাদ উড়ে যান শরদ কুমার।
বহরমপুরে পৌছেই বেলডাঙার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান NIA-এর ডিজি। বেলডাঙায় শাকিল গাজির বাড়ি ও কাপড়ের দোকান ঘুরে দেখেন তিনি। বিকেলেই ফেরেন কলকাতায়।
কলকাতায় পৌছে তদন্তকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন শরদ কুমার। NIA-সূত্রে খবর, বৈঠকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করার ওপরেই সবচেয়ে বেশি জোর দিয়েছেন DG।BYTE
দিল্লি ফিরেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট দেবেন NIA-এর ডিজি। তার আগে নিজেই তিনি সরেজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন বলে খবর NIA সূত্রে।