খুনের স্বীকারোক্তি তৃণমূল বিধায়কের
নয়া সংযোজন লাভপুরের তৃণমূল বিধায়ক মণিরুল ইসলাম। গতকাল বীরভূমের সাঁইথিয়ায় তাঁর সদম্ভ ঘোষণা, পায়ে দলে তিন জনকে মেরে ফেলেছেন। সাঁইথিয়ার কংগ্রেস নেতা বাপী দত্তকেও মেরে ফেলতে দেরি হবে না। এমনই হুমকি মণিরুলের। মঞ্চে তখন বসে শিশির অধিকারী, অনুব্রত মণ্ডলরাও। যথারীতি কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি পুলিস।
নয়া সংযোজন লাভপুরের তৃণমূল বিধায়ক মণিরুল ইসলাম। গতকাল বীরভূমের সাঁইথিয়ায় তাঁর সদম্ভ ঘোষণা, পায়ে দলে তিন জনকে মেরে ফেলেছেন। সাঁইথিয়ার কংগ্রেস নেতা বাপী দত্তকেও মেরে ফেলতে দেরি হবে না। এমনই হুমকি মণিরুলের। মঞ্চে তখন বসে শিশির অধিকারী, অনুব্রত মণ্ডলরাও। যথারীতি কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি পুলিস।
অন্যদিকে বহাল তবিয়তেই আছেন বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। বার বার হামলায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। নাম রয়েছে এফআইআরেও। তবুও অনুব্রতর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নিচ্ছে না দল বা প্রশাসন। এমনকী নির্বাচন কমিশনের নির্দেশেও প্রশাসন কোনও হেলদোল দেখায়নি। যদিও দক্ষিণ চব্বিশপরগায় সাত্তার মোল্লার গ্রেফতারির ক্ষেত্রে ছবিটা সম্পূর্ণ উল্টো।