গঙ্গায় লাশ ভর্তি ব্যাগ ফেলতে এসে ধৃত প্রেমিক

তিনটি ব্যাগভর্তি লাশ গঙ্গায় ফেলতে এসে, হাতেনাতে ধরা পড়লেন ব্যাঙ্কের ম্যানেজার। নাম সমরেশ সরকার। দুটি ব্যাগে প্রেমিকার খণ্ডবিখণ্ড দেহ। আরেকটিতে প্রেমিকার ছ-বছরের মেয়ের দেহ। তিনটি ব্যাগ নিয়ে শেওড়াফুলি থেকে ব্যারাকপুর যাওয়ার নৌকোয় ওঠেন তিনি। ব্যারাকপুরে ঘাটে নামার পর, ট্রলির হাতল ভেঙে যায়। ঘাট থেকেই ফের শেওড়াফুলি যাওয়ার নৌকো ধরেন তিনি। নৌকো যখন মাঝনদীতে, সেসময় এক এক করে তিনটি ট্রলি জলে ফেলে দেন সমরেশ সরকার। সন্দেহ হয় যাত্রীদের।জেরার মুখে তিনি স্বীকার করেছেন, তিনটি ব্যাগেই লাশ ভরা রয়েছে। দেহগুলি মা আর মেয়ের। ইতিমধ্যে দুটি ট্রলি উদ্ধার করেছে পুলিস। তাতে মিলেছে মায়ের দেহাংশ।       

Updated By: Aug 29, 2015, 03:52 PM IST
গঙ্গায় লাশ ভর্তি ব্যাগ ফেলতে এসে ধৃত প্রেমিক

ওয়েব ডেস্ক: তিনটি ব্যাগভর্তি লাশ গঙ্গায় ফেলতে এসে, হাতেনাতে ধরা পড়লেন ব্যাঙ্কের ম্যানেজার। নাম সমরেশ সরকার। দুটি ব্যাগে প্রেমিকার খণ্ডবিখণ্ড দেহ। আরেকটিতে প্রেমিকার ছ-বছরের মেয়ের দেহ। তিনটি ব্যাগ নিয়ে শেওড়াফুলি থেকে ব্যারাকপুর যাওয়ার নৌকোয় ওঠেন তিনি। ব্যারাকপুরে ঘাটে নামার পর, ট্রলির হাতল ভেঙে যায়। ঘাট থেকেই ফের শেওড়াফুলি যাওয়ার নৌকো ধরেন তিনি। নৌকো যখন মাঝনদীতে, সেসময় এক এক করে তিনটি ট্রলি জলে ফেলে দেন সমরেশ সরকার। সন্দেহ হয় যাত্রীদের।জেরার মুখে তিনি স্বীকার করেছেন, তিনটি ব্যাগেই লাশ ভরা রয়েছে। দেহগুলি মা আর মেয়ের। ইতিমধ্যে দুটি ট্রলি উদ্ধার করেছে পুলিস। তাতে মিলেছে মায়ের দেহাংশ।       

লাশভর্তি ট্রলি ফেলতে এসেই বিপত্তি। কিন্তু কে খুনী? এখনও ধন্ধ  কাটেনি। খণ্ডবিখণ্ড দেহগুলি সুচেতা চক্রবর্তী ও তাঁর ছ-বছরের মেয়ে রূপাঞ্জনার। বাড়ি দুর্গাপুরের বিধাননগরে। সমরেশ সরকার ও সুচেতা চক্রবর্তীর মধ্যে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের টানাপোড়েনেই কি এই পরিণতি? অবশ্য সমরেশের দাবি, তিনি খুন করেননি। মেয়ে রূপাঞ্জনাকে মেরে, আত্মঘাতী হয়েছে সুচেতা। জেরায় এই দাবি করেছেন সমরেশ সরকার। দেহগুলি লোপাটের উদ্দেশে তিনি গঙ্গায় ফেলতে যান। 

.