ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের পড়াশুনার খরচ জোগাবে মন্ত্রী
চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। কথা রাখলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী। বাগরাকোটে বন্ধ চাবাগানের ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র সিপ্রাণেশ টপ্পোকে সাহায্যে এগিয়ে এলেন গৌতম দেব। নিজের বেতন থেকে সিপ্রাণেশের কলেজ ও টিউশনের সব বকেয়া ফি মিটিয়ে দিলেন তিনি। সিপ্রাণেশের সাহায্যে এগিয়ে এল কংগ্রেস এবং বিকাশ পরিষদও।
ওয়েব ডেস্ক: চব্বিশ ঘণ্টার খবরের জের। কথা রাখলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী। বাগরাকোটে বন্ধ চাবাগানের ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র সিপ্রাণেশ টপ্পোকে সাহায্যে এগিয়ে এলেন গৌতম দেব। নিজের বেতন থেকে সিপ্রাণেশের কলেজ ও টিউশনের সব বকেয়া ফি মিটিয়ে দিলেন তিনি। সিপ্রাণেশের সাহায্যে এগিয়ে এল কংগ্রেস এবং বিকাশ পরিষদও।
টাকার অভাবে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া ছেড়ে দেবেন বলে ঠিক করেছিলেন বাগরাকোটের সিপ্রাণেশ টপ্পো। কারণ, চা বাগান বন্ধ। পরিবারের রোজগার নেই। খাবার, চিকিত্সা কিছুই নেই। সঙ্কট আর অভাবের ফাঁসে ভবিষ্যতের স্বপ্নভঙ্গ শুরু। কলেজে টিউশন ফি বাকি। কীভাবে চালাবেন পড়াশোনা? চব্বিশ ঘণ্টায় এই খবর দেখানোর পর এগিয়ে আসেন জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কর্তৃপক্ষ। সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী গৌতম দেব।
স্বপ্ন গড়ার উড়ান...
কথা রাখলেন তিনি। নিজের বেতন থেকে সিপ্রাণেশের সব বকেয়া কলেজ ও টিউশন ফি মিটিয়ে দিলেন তিনি। সিপ্রাণেশের পাশে কংগ্রেস এবং আদিবাসী বিকাশ পরিষদও। অভাবের ছায়া ক্রমশই লম্বা হচ্ছে বাগরাকোট চা বাগানের মাথায়। তারই মধ্যে সিপ্রাণেশের প্রাণে খুশির জোয়ার।
কবে মিটবে বাগরাকোট-সমস্যা?
কিন্তু বাগরাকোটের বাকি পরিবারগুলি? সবাই তাকিয়ে সরকারের দিকে। তাকিয়ে মালিকপক্ষের দিকে। কবে খুলবে বাগান? তবেই না পড়তে পারবে ঘরের ছেলেমেয়েগুলো!