ফের বিতর্কে সোনামুখীর তৃণমূল বিধায়ক দীপালি সাহা, এবার পুলিসকে শাসানি
ফের বিতর্কের কেন্দ্রে সোনামুখীর তৃণমূল বিধায়ক দীপালি সাহা। এবার থানায় চড়াও হয়ে পুলিসকে শাসানি দিলেন, তাঁর সঙ্গে যেতে হবে , নচেত্ খুলে রাখতে হবে উর্দি। এর আগে লোকসভা ভোটের সময় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। সোনামুখী থানায় ঢুকে এ ভাষাতেই সার্কেল ইনেস্পেক্টরকে শাসানি দিলেন তৃণমূল বিধায়ক দীপালি সাহা।
ব্যুরো: ফের বিতর্কের কেন্দ্রে সোনামুখীর তৃণমূল বিধায়ক দীপালি সাহা। এবার থানায় চড়াও হয়ে পুলিসকে শাসানি দিলেন, তাঁর সঙ্গে যেতে হবে , নচেত্ খুলে রাখতে হবে উর্দি। এর আগে লোকসভা ভোটের সময় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। সোনামুখী থানায় ঢুকে এ ভাষাতেই সার্কেল ইনেস্পেক্টরকে শাসানি দিলেন তৃণমূল বিধায়ক দীপালি সাহা।
দাবি তক্ষুনি সিপাআইএমের এক কর্মীকে গ্রেফতার করার জন্য তাঁর সঙ্গে যেতে হবে। সোনামুখীর বিধায়কের কথা যদি না শোনেন সার্কেল ইন্সপেক্টর দেবাশিস রায় তাহলে, থানার মধ্যেই চলল বিধায়কের তর্জন গর্জন।
কিন্তু এই উদ্ধত্যের উত্স কোথায়? তার উত্তর পরিষ্কার করে দিয়েছেন দীপালি। তাঁর সাফ দাবি, সরকার যখন তাঁর দলের পুলিসও তাদেরই!
শনিবার ভোটের সময় স্থানীয় সিপিআইএম কর্মী সঞ্জয় চ্যাটার্জির সঙ্গে বচসা বাধে তৃণমূল কর্মীদের। ওই সিপিআইএম কর্মীকে গ্রেফতারের দাবিতে থানায় যায় তৃণমূল। সঙ্গে সোনামুখীর নেত্রী দীপালি সাহা। তৃণমূল মিথ্যে অভিযোগ তুলছে, এই দাবিতে থানা ঘেরাও করে সিপিআইএমও।
এর আগেও বিতর্কের কেন্দ্রে এসেছেন দীপালি সাহা। লোকসভা ভোটের সময় ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ ওঠে এই তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে। তখন, দিপালী সাহার বিরুদ্ধে কমিশনে অভিযোগ করেছিলেন সাহাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাতাশ নম্বর বুথের প্রিসাইডিং অফিসার। থানায় FIR-ও করেন তিনি। আদালতে অবশ্য জামিন পেয়ে গিয়েছিলেন এই বিধায়ক।