এখন থেকে রোজ রোজ টয়ট্রেনের সফর
নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দার্জিলিং। পাহাড়ি পথে বহুদিন পর পূর্ণাঙ্গ যাত্রা করল টয়ট্রেন। ইউনেসকোর খেতাব পাওয়া দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়েজ কখনও প্রকৃতি, কখনও রাজনীতির কারণে বারবার বাধার মুখে পড়েছে। বছরের পর বছর হতাশ হয়েছেন পর্যটক ও পর্যটন ব্যবসায়িরা। তাদের মুখে আজ খুশির রেশ। ২০১০ এবং ২০১১-এ বড়সড় ধসের কবলে পড়ে হিলকার্ট রোড। টয়ট্রেনের ৫০০ মিটার লাইন নষ্ট হয়ে যায়। সাড়ে চার বছর পর সেই টয়ট্রেন ফের স্বমহিমায় পূর্ণাঙ্গ যাত্রাপথে ফেরায় স্বস্তি সব মহলেই। সকাল সাড়ে আটটায় NJP স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু হল টয়ট্রেনের। অনেকের কাছে খবর ছিল না। অনেকে পাহাড়ের এই মুহুর্তের পরিস্থিতিকে ভরসা করতে পারেননি। তবু উত্সাহ ছিল চোখে পড়ার মত।
ওয়েব ডেস্ক: নিউ জলপাইগুড়ি থেকে দার্জিলিং। পাহাড়ি পথে বহুদিন পর পূর্ণাঙ্গ যাত্রা করল টয়ট্রেন। ইউনেসকোর খেতাব পাওয়া দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়েজ কখনও প্রকৃতি, কখনও রাজনীতির কারণে বারবার বাধার মুখে পড়েছে। বছরের পর বছর হতাশ হয়েছেন পর্যটক ও পর্যটন ব্যবসায়িরা। তাদের মুখে আজ খুশির রেশ। ২০১০ এবং ২০১১-এ বড়সড় ধসের কবলে পড়ে হিলকার্ট রোড। টয়ট্রেনের ৫০০ মিটার লাইন নষ্ট হয়ে যায়। সাড়ে চার বছর পর সেই টয়ট্রেন ফের স্বমহিমায় পূর্ণাঙ্গ যাত্রাপথে ফেরায় স্বস্তি সব মহলেই। সকাল সাড়ে আটটায় NJP স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু হল টয়ট্রেনের। অনেকের কাছে খবর ছিল না। অনেকে পাহাড়ের এই মুহুর্তের পরিস্থিতিকে ভরসা করতে পারেননি। তবু উত্সাহ ছিল চোখে পড়ার মত।
ছবির মত সাজানো দৃশ্য। সবুজ চা বাগানের মধ্যে দিয়ে এঁকেবেঁকে ছুটে চলেছে টয় ট্রেন। কখনও চড়াই, কখনও উতরাই।
টয়ট্রেন মানেই যান্ত্রিক জীবনের পিছুটান ভুলে মেঘের দেশে পাড়ি। টয়ট্রেন মানেই রোম্যান্টিসিজম। টয়ট্রেন মানেই নস্ট্যালজিয়া। রাজেশ খন্না থেকে সইফ আলি খান, তারকারাও ধরা দিয়েছেন প্রেয়সী টয় ট্রেনের আহ্ববানে।
দার্জিলিং-এর এই টয়ট্রেনই ছিল পর্যটকদের কাছে মূল আকর্ষণ। তবে বছর পাঁচেক আগের ভয়াবহ ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ট্রেনের লাইন। মেরামতির কাজে লেগে যায় বেশ কিছুটা সময়। অবশেষে শুক্রবার ফের চালু হল জলপাইগুড়ি-দার্জিলিং টয় ট্রেন পরিষেবা। এখন থেকে রোজই চলবে টয়ট্রেন।