কলেজ নির্বাচনে ভোট দিতে এসে ছাত্রের মৃত্যু, মনোনয়ন তোলা ঘিরে সংঘর্ষ একাধিক কলেজে
উত্তর ২৪ পরগনার কালী নগর কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র পরেশ মণ্ডলের মৃত্যু ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনীতি। আজ কলেজে গিয়ে হঠাত্ অসুস্থ হয়ে পড়েন পরেশ। বুকে ব্যথা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি। পরে বসিরহাট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
উত্তর ২৪ পরগনার কালী নগর কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র পরেশ মণ্ডলের মৃত্যু ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনীতি। আজ কলেজে গিয়ে হঠাত্ অসুস্থ হয়ে পড়েন পরেশ। বুকে ব্যথা নিয়ে বাড়ি ফিরে যান তিনি। পরে বসিরহাট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বছর ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বি.এ. প্রথম বর্ষে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রার্থী হয়েছিলেন পরেশ। তাঁর মৃত্যুর পর টিএমসিপি নেতা সৌমিক অধিকারী জানান, হূদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে পরেশের। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই বদলে যায় ছবি। পরেশের মৃত্যুর জন্য এসএফআইকে দায়ী করেন বাদল মিত্র নামে টিএমসিপির এক নেতা। তাঁর দাবি, নির্বাচন ঘিরে পরেশের উপর চাপ সৃষ্টি করছিল এসএফআই। আজ নাকি কলেজে তাঁকে মারধরও করা হয়। আর তার জেরেই মৃত্যু হয়েছে পরেশ মণ্ডলের।
ছাত্র ভোটের মনোনয়নপত্র তোলাকে কেন্দ্র করে একাধিক কলেজে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ শিলিগুড়ি মহিলা কলেজ এবং পলিটেকনিক কলেজে এসএফআই এবং টিএমসিপির মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। অভিযোগ, মনোনয়ন পত্র তোলার সময় এসএফআই সমর্থকদের বাধা দেয় টিএমসিপি সমর্থকেরা। প্রতিবাদ করায় এসএফআই সমর্থকদের ওপর টিএমসিপি সমর্থকেরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ। অন্যদিকে, হুগলির চণ্ডীতলার মশাটে বিদ্যাসাগর কলেজেও মনোনয়নপত্র তোলা নিয়ে এসএফআই টিএমসিপি সংঘর্ষ বাধে।