চাঁপদানি-কাণ্ডে অভিযুক্ত ফেরার তৃণমূল কাউন্সিলর বিক্রম গুপ্তকে খুঁজে পেল ২৪ ঘণ্টা
চাঁপদানি-কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর বিক্রম গুপ্তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস। পুলিসের চোখে ফেরার বিক্রমকে আমরা কিন্তু পেয়ে গেলাম চাঁপদানি ফাঁড়ির কাছেই। পুরসভার চেয়ারম্যানের কথাতেই পুলিস তাঁকে ধরেনি বলে জানিয়ে দিলেন বিক্রম।
ওয়েব ডেস্ক: চাঁপদানি-কাণ্ডে মূল অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর বিক্রম গুপ্তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস। পুলিসের চোখে ফেরার বিক্রমকে আমরা কিন্তু পেয়ে গেলাম চাঁপদানি ফাঁড়ির কাছেই। পুরসভার চেয়ারম্যানের কথাতেই পুলিস তাঁকে ধরেনি বলে জানিয়ে দিলেন বিক্রম।
রবিবার চাঁপদানি ফাঁড়িতে তাণ্ডবের ঘটনায় শুরু থেকেই উঠে এসেছে স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর বিক্রম গুপ্তার নাম।
চাঁপদানি পুরসভার চেয়ারম্যান সুরেশ মিশ্র, তৃণমূলের হুগলি জেলা সভাপতি তপন দাশগুপ্ত সকলেই বিক্রমকে আড়াল করতে ব্যস্ত। গোড়াতে এফআইআরেও নাম ছিল না তাঁর। পরে, নিচুতলার কর্মীদের চাপে বিক্রমের নাম এফআইআরে ঢোকে। তাঁর বিরুদ্ধে পুলিসকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের হয়। যদিও, পুলিস তাঁকে গ্রেফতার করেনি। পুলিসের চোখে ফেরার বিক্রম গুপ্তার খোঁজে এলাকায় পৌছে যাই আমরা।
একটু খুজতেই চাঁপদানি ফাঁড়ি থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে বিক্রমের দেখা মিলল । পুলিসের ওপর হামলার অভিযোগ অস্বীকার করলেন বিক্রম। পুলিসই তাঁকে মেরেছে বলে পাল্টা অভিযোগ করলেন। আর জানালেন, চাঁপদানি পুরসভার চেয়ারম্যানের কথাতেই পুলিস তাঁকে ধরেনি।
চাঁপদানি-কাণ্ডে ৪৪ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিস। ধরা পড়েছেন একাধিক তৃণমূল কর্মী সহ ১৪ জন। প্রশ্ন উঠছে, শাসকদলের কাউন্সিলর হওয়ার সুবাদেই কি এই তালিকায় নেই মূল অভিযুক্ত বিক্রম গুপ্তার নাম?