'অন্ধজনে দেহ আলো'
জন্মান্ধ ছেলের দৃষ্টি ফেরাতে ঘুরেছেন বড় বড় সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু আশার আলো দেখাতে পারেননি কেউই। হাল প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন খেতমজুর যোগেশ মালিক। অবশেষে মুশকিল আসান হয়ে হাজির কালনা মহকুমা হাসপাতালের চিকিত্সক কৃশানু রায়। জটিল অস্ত্রোপচারে ফিরল ছেলের দৃষ্টি। এমনকি অপারশেনের খরচ দিলেন চিকিত্সক নিজেই।
ওয়েব ডেস্ক: জন্মান্ধ ছেলের দৃষ্টি ফেরাতে ঘুরেছেন বড় বড় সরকারি হাসপাতালে। কিন্তু আশার আলো দেখাতে পারেননি কেউই। হাল প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন খেতমজুর যোগেশ মালিক। অবশেষে মুশকিল আসান হয়ে হাজির কালনা মহকুমা হাসপাতালের চিকিত্সক কৃশানু রায়। জটিল অস্ত্রোপচারে ফিরল ছেলের দৃষ্টি। এমনকি অপারশেনের খরচ দিলেন চিকিত্সক নিজেই।
'অন্ধজনে দেহ আলো'। এটা শুধু যে একটা গানের কথা নয়, বাস্তবেও সম্ভব, প্রমাণ করে দেখালেন চিকিত্সক কৃশানু রায়।
কালনার রামপুর গ্রামের শুভঙ্কর মালিক জন্মান্ধ। খেতমজুর পরিবারে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ছেলের অসুখ। তবু হাল ছাড়েননি যোগেশবাবু। চিকিত্সার জন্য গিয়েছেন বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে । তবে কাজ হয়নি। অবশেষে কালনা মহকুমা হাসপাতালের কৃশানু রায়ের সঙ্গে যোগাযোগ।
এতদিন পৃথিবীকে দেখত মনের আলোয়। এখন চোখের আলোয় নতুন করে চিনছে এতকাল শব্দ ও স্পর্শে চেনা জগতকে। শুভঙ্করের বিস্ময়ের ঘোর যেন কাটছে না।