রাতে অন্ত্যেষ্টি বারাসতের নিগৃহীতা ছাত্রীর

পুলিসের উপস্থিতিতে গতকাল মধ্যরাতে নিমতলা শ্মশানে সত্কার করা হল বারাসতের নিগৃহীতা ছাত্রীর দেহ। তার আগে পুলিস এসকর্ট করে দেহ শহরে নিয়ে আসে। পরিবারের লোকজন দেহ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁদের ইচ্ছে ছিল, একবার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। কিন্তু সে সব হয়নি। পুলিসের উপস্থিতিতে নিমতলা শ্মশানে রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ দাহকাজ সম্পন্ন হয়।

Updated By: Jun 9, 2013, 12:25 PM IST

পুলিসের উপস্থিতিতে গতকাল মধ্যরাতে নিমতলা শ্মশানে সত্কার করা হল বারাসতের নিগৃহীতা ছাত্রীর দেহ। তার আগে পুলিস এসকর্ট করে দেহ শহরে নিয়ে আসে। পরিবারের লোকজন দেহ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁদের ইচ্ছে ছিল, একবার মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বলুন। কিন্তু সে সব হয়নি। পুলিসের উপস্থিতিতে নিমতলা শ্মশানে রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ দাহকাজ সম্পন্ন হয়।
গতকাল প্রতিবাদে ফুঁসছে বারাসত। প্রতিবাদ ফের আরেকটা ধর্ষণের বিরুদ্ধে। বারাসতের কামদুনিতে ছাত্রীকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় ক্ষোভে ফুটছেন স্থানীয় মানুষ। অপরাধীদের গ্রেফতার ও চরম শাস্তির দাবিতে গতকাল রাজারহাট-খড়িবাড়ি রোড অবরোধ এলাকাবাসীদের৷ সেই ক্ষোভের আগুনের মুখে পড়লেন রাজ্যের মন্ত্রী-সাংসদরা।
বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদ হাজি নুরুল ঘটনাস্থলে গেলে, এলাকার মানুষ তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। তাঁর গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। যদিও বসিরহাটের তৃণমূল সাংসদ বিক্ষোভের জন্য সিপিআইএমের ঘাড়েই দায় ঠেলেছেন। একইসঙ্গে, নিহত ছাত্রীকে দলীয় সমর্থক দাবি করেছেন তিনি। পুরো ঘটনার জন্য সিপিআইএমকেই দায়ী করেছেন হাজি নুরুল।
সময় যতই গড়াই, ততই ব্যাপক রূপ নিতে থাকে বিক্ষোভ৷ একটি বাড়িতে আগুনও ধরিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা৷ কামদুনি মোড়ে বিক্ষোভ, অবরোধ করেন সাধারণ মানুষ। খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ঘটনাস্থলে গেলে, স্থানীয় মানুষ তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা।

.