বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল রাজ্যে এল
সাত সদস্যের বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল রাজ্যে এল। বিকেল সাড়ে পাঁচটায় কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন। তাদের স্বাগত জানান এনআইএর পূর্বাঞ্চলীয় আইজি সঞ্জীব কুমার সিং। সেখান থেকে বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল সল্টলেকের সিআরপিএফ ক্যাম্পে এনআইএর অফিসে যান। সেখানে বৈঠক হয় দুপক্ষের। সেখানে এনআইএ হেফাজতে থাকা জামাত উল মুজাহিদিনের শীর্ষ নেতা সাজিদ ওরফে রহমতচতুল্লা, হায়দ্রাবাদ থেকে ধৃত থেকে মায়ানমারের জঙ্গি খালিদ মহমম্দ।
ওয়েব ডেস্ক: সাত সদস্যের বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল রাজ্যে এল। বিকেল সাড়ে পাঁচটায় কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন। তাদের স্বাগত জানান এনআইএর পূর্বাঞ্চলীয় আইজি সঞ্জীব কুমার সিং। সেখান থেকে বাংলাদেশের গোয়েন্দা দল সল্টলেকের সিআরপিএফ ক্যাম্পে এনআইএর অফিসে যান। সেখানে বৈঠক হয় দুপক্ষের। সেখানে এনআইএ হেফাজতে থাকা জামাত উল মুজাহিদিনের শীর্ষ নেতা সাজিদ ওরফে রহমতচতুল্লা, হায়দ্রাবাদ থেকে ধৃত থেকে মায়ানমারের জঙ্গি খালিদ মহমম্দ।
বর্ধমান বিস্ফোরণ কাণ্ডে অভিযুক্ত আব্দুল হাকিমকে জেরা করেন বাংলাদেশের গোয়েন্দারা।। আগামিকালই এই তিনজনকে আদালতে তোলা হবে। শুক্রবার ফের এনআইএর সঙ্গে বৈঠক করবেন বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। সতেরো তারিখ এনআইএ যখন বাংলাদেশে যায় তখন এনআইকে বাংলাদেশের তরফে একান্নজনের মোস্ট ওয়ান্টেডের একটি তালিকা দেওয়া হয়। এরা ভারতেই গাঢাকা দিয়ে আছে বলে সন্দেহ বাংলাদেশের। একান্নজনের মধ্যে দশজন জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত।
দশজনের তালিকায় আছে জামাতউল মুজাহিজিনের শীর্ষ নেতা সোহেল মেহফুজ , সালা উদ্দিন সালে ,এবং জহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান। এরাও বর্ধমান বিস্ফোরণ কাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত বলে সন্দেহ করছে বাংলাদেশের গোয়েন্দারা। তাদের সন্দেহ মেহপুজই বর্ধমান বিস্ফোর কান্ডে মোস্ট ওয়ান্টেড বেলডাঙার হাতকাটা নাসিরুল্লা। যারজন্যে দশলক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে এনাইএ। ভারত ও বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠনের সক্রিয়তা নিয়ে তথ্য আদানপ্রদান দুই দেশের গোয়েন্দারা। বাংলাদেশ থেকে আসা এই গোয়েন্দা দল আগামি দিনে বর্ধমানের বিস্ফোরণ স্থলেও যেতে পারেন।