হলদিয়া বন্দরে ফের ফের এবিজি সংস্থাকে ফিরিয়ে আনার ইঙ্গিত গড়কড়ির

হলদিয়া বন্দরে ফের ফের এবিজি সংস্থাকে ফিরিয়ে আনার ইঙ্গিত দিলেন কেন্দ্রীয় ও সড়ক পরিবহণ ও জাহাজ মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি। আজ হলদিয়ায় একটি প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে এসে মন্ত্রী জানান হলদিয়া বন্দরের জন্য  কেন্দ্র দুহাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করতে চলেছে। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা নেবে এই উদ্যোগ। স্থানীয় মানুষদের প্রশিক্ষণ দিয়েই এই কাজ করানো হবে।  তৈরি করা হবে দূষণমুক্ত বন্দর।

Updated By: Jan 7, 2015, 08:40 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: হলদিয়া বন্দরে ফের ফের এবিজি সংস্থাকে ফিরিয়ে আনার ইঙ্গিত দিলেন কেন্দ্রীয় ও সড়ক পরিবহণ ও জাহাজ মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি। আজ হলদিয়ায় একটি প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে এসে মন্ত্রী জানান হলদিয়া বন্দরের জন্য  কেন্দ্র দুহাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করতে চলেছে। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা নেবে এই উদ্যোগ। স্থানীয় মানুষদের প্রশিক্ষণ দিয়েই এই কাজ করানো হবে।  তৈরি করা হবে দূষণমুক্ত বন্দর।

আগামি দুবছরের মধ্যে হলদিয়া বন্দরের উন্নয়নে আরও কিছু ভাবনা চিন্তা রয়েছে বলে জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। উত্‍‍পাদন শিল্পে পিছিয়ে পড়ছে পশ্চিমবঙ্গ। এই অবস্থা থেকে রাজ্যকে টেনে তোলা সরকারের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্ববঙ্গ শিল্প সম্মেলনে বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি।

মতভেদ থাকলেও জাতীয় স্বার্থে রঙ না দেখেই এক সঙ্গে দাঁড়ায় রাজনৈতিক দলগুলি। অর্থনৈতিক উন্নয়নও এমনই একটি জাতীয় স্বার্থ। বিশ্ব বঙ্গ শিল্প সম্মেলনের মঞ্চে মন্তব্য অরুণ জেটলির।   

উন্নয়নে মোদী মমতার রাজনৈতিক বিভেদ বাধা হবে না। তবে কেন্দ্র যেমন রাজ্যের পাশে থাকবে, রাজ্যকেও বাড়াতে হবে সহযোগিতার হাত। কলকাতায় বিশ্ববঙ্গ শিল্প সম্মেলনের উদ্বোধনে এসে মুখ্যমন্ত্রীকে এমনই বার্তা দিয়ে গেলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

বিশ্ববিঙ্গ শিল্প সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। বক্তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। রাজনৈতিক মতভেদের ছায়া যেন রাজ্যের উন্নয়নে না পড়ে। বললেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপর বক্তা অরুণ জেটলি। প্রথমে রাজ্যের পাশে থাকার আশ্বাস।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে পাশে বসিয়ে মুখ্যমন্ত্রী শুনিয়েছিলেন, জোর করে জমি অধিগ্রহণ করবেন না তিনি। কী কারণে? কারণ, মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, জমি অধিগ্রহণের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেই জনাদেশ পেয়েছে তাঁর সরকার। এই ইস্যুতে উত্তর দিতে ছাড়লেন না কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও। বললেন, মুখ্যমন্ত্রী যেমন জনাদেশ পেয়েছেন, বিজেপিও দেশে উন্নয়নের জনাদেশ নিয়ে এসেছে। সম্মেলনের প্রথম পর্বের পরেই এ রাজ্য যে বহু ইস্যুতেই বঞ্ছিত, সে কথা জানিয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী।

 

.