ছোট সংবাদপত্রকে সাহায্যের তত্ত্ব খারিজ মহাকরণের নির্দেশিকায়

ছোট সংবাদপত্রকে উত্সাহ দিতেই নয়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন গ্রন্থাগার মন্ত্রী আবদুল করিম চৌধুরী। গ্রন্থাগারমন্ত্রীর সেই দাবির সমর্থন এসেছে মুখ্যমন্ত্রীর তরফেও। গ্রন্থাগার দফতর ছোট পত্রিকাকে সাহায্যের কথা বললেও তথ্য দফতরের এক নির্দেশিকায় চূড়ান্ত সমস্যায় জেলার পত্র-পত্রিকাগুলি। গত ২৩ মার্চ নির্দেশিকা পাঠিয়ে জেলার ছোট পত্রিকাগুলিতে সরকারি বিজ্ঞাপণ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে তথ্য দফতর। 

Updated By: Mar 30, 2012, 10:05 AM IST

ছোট সংবাদপত্রকে উত্সাহ দিতেই নয়া নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন গ্রন্থাগার মন্ত্রী আবদুল করিম চৌধুরী। গ্রন্থাগারমন্ত্রীর সেই দাবির সমর্থন এসেছে মুখ্যমন্ত্রীর তরফেও। গ্রন্থাগার দফতর ছোট পত্রিকাকে সাহায্যের কথা বললেও তথ্য দফতরের এক নির্দেশিকায় চূড়ান্ত সমস্যায় জেলার পত্র-পত্রিকাগুলি। গত ২৩ মার্চ নির্দেশিকা পাঠিয়ে জেলার ছোট পত্রিকাগুলিতে সরকারি বিজ্ঞাপণ দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে তথ্য দফতর। 
রাজ্যের সরকারি গ্রন্থাগারগুলিতে নির্দিষ্ট কয়েকটি সংবাদপত্র রাখার ফতোয়া নিয়েই বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করল তথ্য দফতরের একটি নির্দেশিকা। গ্রন্থাগার মন্ত্রী আবদুল করিম চৌধুরী থেকে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর সাফাই ছিল ছোট সংবাদপত্রগুলিকে উত্সাহ দিতেই নির্দেশিকা জারি করেছে গ্রন্থাগার দফতর। অথচ নতুন নির্দেশিকা জারি করে জেলার ছোট সংবাদপত্রগুলিতে সরকারি বিজ্ঞাপণ বন্ধ করে দিয়েছে তথ্য দফতর। খোদ গ্রন্থাগারমন্ত্রীর জেলা উত্তর দিনাজপুরের তথ্য আধিকারিকই ২৩ মার্চের ওই সরকারি নির্দেশিকার কথা জানিয়েছেন।
 
রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক উমাপদ চট্টোপাধ্যায়ের নামে পাঠানো ওই সার্কুলারে সব জেলা ও মহকুমার পত্রপত্রিকায় সরকারি ডিসপ্লে বিজ্ঞাপণ প্রকাশ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
 
তথ্য দফতরের নয়া নির্দেশিকার জেরে চূড়ান্ত সমস্যার মুখে জেলার ছোট পত্রপত্রিকাগুলি।
 
একদিকে নির্দেশিকা দিয়ে গ্রন্থাগারমন্ত্রী যখন ছোট সংবাদপত্রকে উত্সাহ দেওয়ার দাবি করছেন, তখন ছোট কাগজে সরকারি বিজ্ঞাপণ বন্ধের নির্দেশকে স্ববিরোধী বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

.