৬০০ টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে রক্তারক্তি, লাগল রাজনীতির রঙও
সামান্য ছশো টাকা নিয়ে বিবাদ। আর সেই বিবাদের জেরে এক যুবকের ঘাড়ে পড়ল ধারালো অস্ত্রের কোপ। ঘটনা আলিপুরদুয়ারের ভাটিবাড়ির বুড়াবাড়ি গ্রামে। শুধু তাই নয়। ঘটনায় লেগে গেল রাজনীতির রঙও। আহতদের পরিবারকে তাঁদের সমর্থক বলে দাবি করেছেন স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা। ঘটনার পিছনে আরএসপির হাত রয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁদের। তবে সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আরএসপি নেতারা।
সামান্য ছশো টাকা নিয়ে বিবাদ। আর সেই বিবাদের জেরে এক যুবকের ঘাড়ে পড়ল ধারালো অস্ত্রের কোপ। ঘটনা আলিপুরদুয়ারের ভাটিবাড়ির বুড়াবাড়ি গ্রামে। শুধু তাই নয়। ঘটনায় লেগে গেল রাজনীতির রঙও। আহতদের পরিবারকে তাঁদের সমর্থক বলে দাবি করেছেন স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা। ঘটনার পিছনে আরএসপির হাত রয়েছে বলেও অভিযোগ তাঁদের। তবে সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন আরএসপি নেতারা।
বুড়াবাড়ি গ্রামের দুই প্রতিবেশী সাধন দাস ও বিজয় দাস। সেচের জলের জন্য বিজয়ের একটি পাম্প নিয়ে আসেন সাধন। মাঝপথেই বিকল হয় পাম্প। বিজয়কেই সেটি সারিয়ে নিতে বলেন সাধন। আশ্বাস দেন, সারানোর খরচ তিনিই দেবেন। পাম্প সারানোও হয়। কিন্তু বারবার চেয়েও টাকা পাননি বিজয়। বৃহস্পতিবার ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে ফের টাকা চাইতে যান তিনি। এনিয়ে বচসা বেধে যায় দুই পরিবারের। অভিযোগ, এরপরই ধারালো অস্ত্রের কোপ পড়ে সাধন দাসের ছেলে দীপঙ্করের ঘাড়ে।
এ ঘটনার পর আসরে নামে রাজনৈতিক দলগুলি। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, সাধন দাস ও তার ছেলে দীপঙ্কর তাঁদের দলের সমর্থক। এ ঘটনার পিছনে হাত রয়েছে আরএসপির হাত রয়েছে বলেও তাঁদের অভিযোগ। । আরএসপি নেতারা অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও যোগ নেই, জানিয়েছেন জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার। আহত দীপঙ্কর দাসকে আলিপুরদুয়ার মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।